প্রতীকী ছবি।
অ্যামাজ়ন ও ফ্লিপকার্টের (ওয়ালমার্ট) মতো বিদেশি পুঁজি নিয়ন্ত্রিত বড় ই-কমার্স সংস্থাগুলি প্রত্যক্ষ বিদেশি লগ্নি (এফডিআই) এবং বিদেশি মুদ্রা বিধি ভাঙছে বলে অনেক দিন ধরেই অভিযোগ জানিয়ে আসছেন দেশের ছোট ব্যবসায়ীরা। এ বার সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, সেই অভিযোগ যে ভিত্তিহীন নয়, তা প্রতিফলন রয়েছে আমেরিকার সংস্থা অ্যামাজ়নের বিভিন্ন নথিতেই। এই প্রেক্ষিতে ভারতে অ্যামাজ়নের ব্যবসা বন্ধের দাবি জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গয়ালকে চিঠি দিয়েছে ব্যবসায়ীদের সংগঠন সিএআইটি।
২০১৯ সালের গোড়ার দিকে ওয়াশিংটন ডিসিতে ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন অ্যামাজ়নের পদস্থ অফিসার জে কারনি। তিনি রাষ্ট্রদূতকে কী বলবেন এবং কী বলবেন না, সে সংক্রান্ত নথি তৈরি করে দেন সংস্থার কর্মীরা। সেখানে ২০১২ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত ভারতে সংস্থার ব্যবসা সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য ছিল। রয়টার্সের দাবি, ‘কী বলা যাবে না’-র তালিকায় ছিল বেশ কিছু চমকে দেওয়ার মতো তথ্য। সংস্থার ভারতীয় প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে প্রায় চার লক্ষ বিক্রেতা ব্যবসা করলেও অ্যামাজ়নের পরোক্ষ অংশীদারি থাকা দু’টি সংস্থার মাধ্যমেই বিক্রি হয়েছে ৩৫% পণ্য। আরও এক-তৃতীয়াংশ পণ্য বিক্রি হয়েছে মাত্র ৩৩ জন বিক্রেতার মাধ্যমে। অর্থাৎ, ছোট বিক্রেতারা সুবিধা পেয়েছে যৎসামান্য।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy