বিশ্ব বিখ্যাত দার্জিলিং চায়ের বাগান। ফাইল চিত্র।
বিশ্ব জুড়ে দার্জিলিং চায়ের সুনাম যথেষ্ট। কিন্তু দার্জিলিঙের বাগানগুলির ব্যবসায়িক অবস্থা কতটা লাভজনক, তা নিয়ে শিল্পের একাংশের সংশয় আছে।। তার উপর করোনার পরে এই চায়ের ব্যবসার প্রধান জায়গা, রফতানি বাজারে অনিশ্চয়তা বৃদ্ধি নতুন করে আশঙ্কা ছড়িয়েছে। চা রফতানিকারী-দের সংগঠনের দাবি, সঙ্কটে দার্জিলিং চা শিল্প। সরকারি আর্থিক সাহায্য ও বিকল্প বাজার দরকার।
বৃহস্পতিবার বেঙ্গল চেম্বারের সভায় ইন্ডিয়ান টি এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান অংশুমান কানোরিয়ার দাবি, কার্যত ‘আইসিইউ’-তে দার্জিলিঙের চা শিল্প। এখনই পদক্ষেপ না করলে ভবিষ্যৎ নিয়ে সংশয় রয়েছে। তিনি বলেন, বছর ছয়েক আগে পাহাড়ে দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের পরে খরা, অতিমারি, আবহাওয়া বদলের মুখে পড়ে তা বিপর্যস্ত। বহু বাগান বিক্রি হয়েছে। আরও কিছু হবে বলে আশঙ্কা।তাই দ্রুত সরকারের তরফে অন্তত এককালীন সাহায্য জরুরি। সঙ্গে তাঁর বার্তা, রফতানির বিকল্প হিসেবে দেশের নানা অঞ্চলে ও চিনে জোর দেওয়া হোক। নেওয়া হোক সচেতনতা কর্মসূচি। নেপাল থেকে আনা চায়ে ন্যূনতম দর চাপানো ও টি বোর্ডের নজরদারিতে গুণমান পরীক্ষা হোক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy