গত মাসে যাত্রী গাড়ির বিক্রি কমেছে ৮%। ফাইল চিত্র।
এক দিকে ওমিক্রন আর অন্য দিকে সেমিকনডাক্টরের মতো যন্ত্রাংশের ঘাটতি। ফের বছরের শুরুতেই জোড়া ধাক্কার মুখে পড়ল দেশের পাইকারি গাড়ি ব্যবসা (ডিলারদের যে গাড়ি বিক্রি করে সংস্থাগুলি)। গত বছরের জানুয়ারির তুলনায় গত মাসে যাত্রী গাড়ির বিক্রি কমেছে ৮%, জানিয়েছে সংস্থাগুলির সংগঠন সিয়াম। গ্রামীণ অর্থনীতির বেহাল দশায় ২১% কমেছে দু’চাকার পাইকারি বিক্রি। যে গাড়ির বাজার বিশ্বে বৃহত্তম।
এই ছবি সামনে আসার পরে হতাশ সংশ্লিষ্ট মহলের আক্ষেপ, মানুষের হাতে বাড়তি অর্থ নেই বলেই বিক্রি এতটা খারাপ। কবে ঠিক হবে জানা নেই। সিয়ামের ডিজি বিষ্ণু মাথুরের মতে, সেমিকনডাক্টরের ঘাটতি ও ওমিক্রনে ব্যবসা কমেছে। যন্ত্রাংশ জোগানের সঙ্কটে চাহিদা মতো যাত্রী গাড়ি তৈরিই করা যায়নি। আবার গ্রামে দু’চাকার চাহিদা স্পষ্টতই কম। বিক্রি কম তিন চাকার গাড়িরও।
এ দিকে এই দিনই ভারী শিল্প মন্ত্রক জানিয়েছে, গাড়ি ও তার যন্ত্রাংশ তৈরির জন্য ফোর্ড, টাটা মোটরস, সুজ়ুকি, হুন্ডাই, কিয়া, মহিন্দ্রা অ্যান্ড মহিন্দ্রা-সহ ২০টি সংস্থা উৎপাদন ভিত্তিক আর্থিক উৎসাহ প্রকল্পের (পিএলআই স্কিম) সুবিধা পাওয়ার যোগ্য নির্বাচিত হয়েছে। এসেছে ৪৫,০০০ কোটি টাকারও বেশি লগ্নি প্রস্তাব। ১১৫টি সংস্থা আবেদন করেছিল। কেন্দ্র এই প্রকল্পে বাজেটে ২৫,৯৩৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy