Advertisement
২১ মে ২০২৪

ক্ষতির আশঙ্কা ঋণদাতাদের

আইএল অ্যান্ড এফএসকে চাঙ্গা করতে সম্প্রতি এনসিএলটির সায় নিয়ে পর্ষদ ভেঙেছে কেন্দ্র। বসিয়েছে তাদের মনোনীত সদস্যদের। কিন্তু সরকারি সূত্রের দাবি, সরকারের করা পদক্ষেপ তখনই সফল হবে, যদি ঋণদাতারা পাওনার বড় অংশ ছাড়তে রাজি হন।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি ও মুম্বই শেষ আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০১৮ ০৩:০৪
Share: Save:

আইএল অ্যান্ড এফএসকে চাঙ্গা করতে সম্প্রতি এনসিএলটির সায় নিয়ে পর্ষদ ভেঙেছে কেন্দ্র। বসিয়েছে তাদের মনোনীত সদস্যদের। কিন্তু সরকারি সূত্রের দাবি, সরকারের করা পদক্ষেপ তখনই সফল হবে, যদি ঋণদাতারা পাওনার বড় অংশ ছাড়তে রাজি হন।

সংস্থাটির ঘাড়ে ৯০ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ। আশঙ্কা, ২০১৯ সালের মার্চের মধ্যে বোঝা আরও বাড়বে। অথচ আইন মেনে তা শোধ করলে তবেই তারা ঋণমুক্ত হতে পারবে। সম্ভব হবে ঘুরে দাঁড়ানো। কিন্তু প্রশ্ন, তার সংস্থান হবে কী ভাবে? বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, সে ক্ষেত্রে ঋণের অঙ্ক কাটছাঁট করে আইএল অ্যান্ড এফএসের দায় কমাতে উদ্যোগী হতে পারে কেন্দ্র। দেউলিয়া আইনের সাহায্যে তা করা কঠিনও হবে না। আর রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলি পাওনার একাংশ ছাড়তে রাজি হলে, বাকিরাও একই পথে হাঁটতে বাধ্য হবে। সেটা হলে, ঋণদাতাদের অনেককেই মোটা লোকসান স্বীকার করতে হবে।

এ দিকে, সংস্থার প্রাক্তন চেয়ারম্যান রবি পার্থসারথি চিকিৎসার জন্য লন্ডনে। কিন্তু সংস্থার প্রাক্তন শীর্ষ কর্তাদের বিরুদ্ধে এসএফআইও তদন্ত শুরু করায়, তিনি আর দেশে ফিরবেন কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

IL&FS NCLT Debt Market
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE