Advertisement
১০ মে ২০২৪

গ্যারাজে বেঁধে রেখে লুঠ সল্টলেকে

একটি বাড়ির গ্যারাজে থাকা কেয়ারটেকারকে বেঁধে রেখে ডাকাতির অভিযোগ উঠল। বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে সল্টলেকের এ জে ব্লকে।  স্থানীয় সূত্রে খবর, ওই বাড়িতে একাই থাকেন বাসন্তী গঙ্গোপাধ্যায় নামে এক বৃদ্ধা। বৃহস্পতিবার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বিধাননগর পূর্ব থানার পুলিশ।

নিজস্ব সংবাদদাতা
শেষ আপডেট: ১০ নভেম্বর ২০১৭ ০২:৪৪
Share: Save:

একটি বাড়ির গ্যারাজে থাকা কেয়ারটেকারকে বেঁধে রেখে ডাকাতির অভিযোগ উঠল। বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে সল্টলেকের এ জে ব্লকে। স্থানীয় সূত্রে খবর, ওই বাড়িতে একাই থাকেন বাসন্তী গঙ্গোপাধ্যায় নামে এক বৃদ্ধা। বৃহস্পতিবার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বিধাননগর পূর্ব থানার পুলিশ।

এ দিন ঘটনার কথা শুনে ওই বাড়িতে যান বিধাননগর পুরসভার চেয়ারপার্সন কৃষ্ণা চক্রবর্তী। কৃষ্ণাদেবী জানান, বাসন্তীদেবী তাঁকে জানিয়েছেন, ওই বাড়ির গ্যারাজ ঘরেই কেয়ারটেকার থাকেন। বুধবার রাতেও তিনি সেই ঘরেই ঘুমোচ্ছিলেন। তখনই জনা পাঁচ দুষ্কৃতী এসে তাঁর হাত-পা বেঁধে ঘর থেকে ১৩০০ টাকা এবং দু’টি মোবাইল-সহ বেশ কিছু সামগ্রী নিয়ে পালায়। যদিও এ দিন যোগাযোগ করা হলে ওই বাড়ির কেউ এ বিষয়ে কোনও কথা বলতে চাননি।

স্থানীয়দের দাবি, আগেও এক বার ওই বাড়ির জানলার গ্রিল ভেঙে বৃদ্ধার গয়না নিয়ে পালিয়েছিল দুষ্কৃতীরা। তবে একাধিক বার ওই বাড়িতে এমন ঘটনা ঘটেছে বলে স্থানীয়দের তরফে দাবি তোলা হলেও পুলিশ জানিয়েছে, এমন কোনও তথ্য তাদের কাছে নেই।

পুলিশের একাংশের দাবি, নজরদারি বাড়ানোয় ও লাগাতার অভিযানের ফলে এলাকায় চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি অনেকটাই কমে গিয়েছে। তা সত্ত্বেও এমন অভিযোগ পেয়ে ফের তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। কোনও চক্র ফের সক্রিয় হল কি না, তা-ও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে বাসিন্দাদের একাংশের দাবি, নজরদারি আগের থেকে বাড়লেও তা পর্যাপ্ত নয়। বিশেষত বিভিন্ন ব্লকের ভিতরে নজরদারি আরও বাড়ানো প্রয়োজন। কেষ্টপুর খালপার বরাবর রাস্তাও রাতে সুনসান হয়ে যায়। সেখানেও নজরদারির দাবি তুলেছেন বাসিন্দারা।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Robbery Miscreants Garage Caretaker
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE