রাস্তার দু’ধারে সারি দিয়ে আবিরের ঠোঙা। কেউ কিনছেন, কেউ মাখছেন, কেউ মাখাচ্ছেন। তবে সবার আগে অতি অবশ্যই নিজস্বীতে ভরে ফেলছেন ফোনের মেমরি কার্ড।
নিন্দুকেরা আবার ঠোঁট উল্টে বলছেন, ‘২৫ বৈশাখেও তো এত ভিড় দেখি না!’
অনেকে বলছেন, বসন্ত উৎসব নয়, যেন নবিশ ফোটোগ্রাফারদের হাত পাকানোর হুজুক।
তবে জোড়াসাঁকো কর্তৃপক্ষের দাবি, এ বছর বসন্ত উৎসবে রেকর্ড ভিড় হয়েছিল <br> ঠাকুরবাড়িতে। কোনও বছর নাকি এমন পরিস্থিতি দেখেননি তাঁরা।
শুধু তাই নয়, পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছয় যে, ভিড় সামাল দিতে হাল ধরতে হয় পুলিশকে। শেষ পর্যন্ত লাইন করে ঢোকানো হয় সকলকে।
বেশির ভাগই হলুদ। কখনও তাতে লাল, সবুজ, নীলের ছোঁয়া। উপস্থিত সকলেই যেন এক এক জন চলমান ‘বসন্ত’।
এ যেন লাইন দিয়ে দুর্গাপুজোর প্যান্ডেলে ঠাকুর দেখা।
দুপুর ২টো থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত নানা রকম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মুখরিত ছিল জোড়াসাঁকো ক্যাম্পাস।
শুধুমাত্র ছাত্রছাত্রীরাই নয়, রবীন্দ্রভারতীর নৃত্য ও নাটক বিভাগের বেশির ভাগ শিক্ষক শিক্ষিকারাও অংশ নিয়েছিলেন এই অনুষ্ঠানে।
আগামী ৯ মার্চ বসন্ত উৎসব পালিত হবে বিটি রোডের রবীন্দ্রভারতীর ক্যাম্পাসে।
Or
Re-send email
Cancel
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy