সোনার বিস্কুট কিনতে গিয়ে ধরা পড়লেন স্বর্ণ ব্যবসায়ী
নিজস্ব সংবাদদাতা • বসিরহাট
সোনার বিস্কুট-সহ দুই ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করল পুলিশ। শনিবার বিকেলে বসিরহাটের চৌমাথা এলাকায় সোনার বিস্কুট বেচাকেনা করার সময় ওই দুই ব্যক্তিকে ধরা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম সাধন দত্ত ও তাপস সরকার। সাধন দত্ত পেশায় স্বর্ণ ব্যবসায়ী। বাড়ি ঘড়িবাড়ি এলাকায়। অন্য জন সীমান্তবর্তী এলাকায় থাকে। পুলিশ সূত্রের খবর, পাচারকারীর কাছ থেকে সোনা কিনছিলেন ওই স্বর্ণ ব্যবসায়ী। ধৃতদের কাছ থেকে প্রায় ছ’শো গ্রাম ওজনের ৬টি বিস্কুট উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া সোনার বর্তমান বাজার দর প্রায় ১৫ লক্ষ টাকা। পুলিশ জানিয়েছে, গত কয়েক মাস ধরে পাচারকারীদের একটি চক্র বাংলাদেশে গরু পাচার করে টাকার পরিবর্তে সোনা নিয়ে আসে। এ বিষয়ে একটি চক্রের সন্ধান আগের থেকেই ছিল পুলিশের কাছে। এ দিন গোপন সূত্রে খবর পেয়ে এদের দু’জনকে ধরে পুলিশ। পাচারের বিস্কুট স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা কেনেন বলে অভিযোগ উঠেছে নানা সময়ে। এ বার এই অভিযোগে ধরা পড়লেন এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীও।
গৃহবধূকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • গোসাবা
এক গৃহবধূকে মারধর করে গালে বিষ ঢেলে দেওয়ার অভিযোগ উঠল শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। শনিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে গোসাবার পাঠানখালির গোপালকাঠা গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম আকলিমা বিবি (২৪)। কেউ ধরা পড়েনি। সাড়ে আট বছর আগে উত্তর ২৪ পরগনার মিনাখাঁ থানার মঠবাড়ির বাসিন্দা আকলিমার বিয়ে হয় গোপালকাঠার মনিরুল লস্করের সঙ্গে। অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই নানা ভাবে অত্যাচার চালাত তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকেরা। বাপের বাড়ির থেকে টাকা আনতে বলা হত। মৃতের ভাই জামিরআলি গায়েনের অভিযোগের ভিত্তিতে স্বামী মনিরুল লস্কর, শ্বশুড় আরশেদ লস্কর এবং শাশুড়ি মরিজান বিবির বিরুদ্ধে খুনের মামলা করেছে পুলিশ।
প্রতিশ্রুতি দিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • অশোকনগর
মহিলাকে ধর্ষণের অভিযোগে এক যুবককে গ্রেফতার করল অশোকনগর থানার পুলিশ। শুক্রবার রাতে পিএল ক্যাম্প এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় সুমন সরকার (২৮) নামে ওই যুবককে। পুলিশ জানায়, বছর খানেক আগে এক বিধবা মহিলা সুমনের বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করতে আসেন। অভিযোগ, মহিলাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দেয় ওই যুবক। বাড়িতে কেউ না থাকায় সুমন ওই মহিলাকে একাধিকবার ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। তিনি অন্তঃস্বত্ত্বা হয়ে পড়েন। ছেলেটি তাঁকে বিয়ে করতে অস্বীকার করায় ওই মহিলা থানায় ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন। মহিলাকে বারাসত জেলা হাসপাতালে ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy