Advertisement
০৫ মে ২০২৪

টুকরো খবর

দ্বিতীয় শ্রেণির এক পড়ুয়ার নিখোঁজ হওয়ার অভিযোগকে কেন্দ্র করে অশান্তি হল শিশু শিক্ষাকেন্দ্রে। শনিবার দুর্গাপুরের ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের মহানন্দপল্লি এলাকার শিশু শিক্ষাকেন্দ্র থেকে ওই পড়ুয়া নিখোঁজ হয়। তার পরিবারের তরফে পুলিশে একটি নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়।

শেষ আপডেট: ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০০:১৯
Share: Save:

পড়ুয়া নিখোঁজ নিয়ে বিক্ষোভ

নিজস্ব সংবাদদাতা • দুর্গাপুর

দ্বিতীয় শ্রেণির এক পড়ুয়ার নিখোঁজ হওয়ার অভিযোগকে কেন্দ্র করে অশান্তি হল শিশু শিক্ষাকেন্দ্রে। শনিবার দুর্গাপুরের ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের মহানন্দপল্লি এলাকার শিশু শিক্ষাকেন্দ্র থেকে ওই পড়ুয়া নিখোঁজ হয়। তার পরিবারের তরফে পুলিশে একটি নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। ঘটনার পরে অন্য অভিভাবকেরা ছেলে-মেয়েদের সোমবার শিক্ষাকেন্দ্রে পাঠাননি। ওই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলে অভিভাবকেরা বিক্ষোভও দেখান। শেষে এ দিন বিকালে খবর আসে, নিখোঁজ পড়ুয়া বর্ধমানে পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। মহানন্দপল্লির বাসিন্দা রঞ্জন রায় পুলিশকে জানান, তাঁর ছেলে রাজু রায় সেখানকার শিশু শিক্ষাকেন্দ্রে যায় প্রতি দিন সকাল ১০টায় স্কুলে যায়। শনিবারও গিয়েছিল। কিন্তু, সে দিন দুপুরে আর বাড়ি ফেরেনি। এর পরে তিনি শিক্ষাকেন্দ্রে গিয়ে খোঁজখবর শুরু করেন। সেখানে ছেলের বই, ব্যাগ থাকলেও রাজুকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। সন্ধ্যা পর্যন্ত খোঁজ করেও ছেলেকে না পেয়ে রঞ্জনবাবু কোকওভেন থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন। এর পরে সোমবার রঞ্জনবাবু-সহ অন্য অভিভাবকেরা ওই কেন্দ্রে হাজির হন। শিক্ষিকাদের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলে তাঁরা বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। কোনও অবিভাবকই তাঁদের ছেলে-মেয়েদের কেন্দ্রে পাঠাননি। এই বিক্ষোভের খবর পেয়ে পৌঁছয় পুলিশও। পুলিশের কাছে অভিভাবকেরা দাবি করেন, উপযুক্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা না হলে তাঁরা ছেলেমেয়েদের কেন্দ্রে পাঠাবেন না। পরে পুলিশের আশ্বাসে বিক্ষোভ থামে। এ সবের মধ্যে খবর আসে, রাজু বর্ধমানে পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। আজ, মঙ্গলবার তাকে বাড়ির লোকের আনতে যাওয়ার কথা। এই ঘটনার পরে অভিভাবকদের একাংশ অভিযোগ করেন, ওই কেন্দ্রে পড়তে গিয়ে পড়ুয়া অন্য কোথাও চলে গেল কি না, তার কোনও খোঁজ নেওয়া হয় না। এক পড়ুয়া কী ভাবে বর্ধমান গেল, সে বিষয়েও কেন্দ্রের শিক্ষিকারা জানেন না। পুলিশ জানায়, বর্ধমান থেকে খবর আসার পরেই ওই পড়ুয়ার বাড়ির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।

ভর্তির দিন পরিবর্তন

নিজস্ব সংবাদদাতা • বর্ধমান

স্নাতকোত্তর স্তরের ফর্ম ফিল আপ এবং ভর্তির পরীক্ষা পিছিয়ে দিল বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়। ফর্ম ফিল আপের শেষ তারিখ ছিল ৪ সেপ্টেম্বর। তা পিছিয়ে করা হয়েছে ৬ সেপ্টেম্বর। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকা কলেজগুলি থেকে শতকরা ৬০ ও অন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৪০ শতাংশ আবেদনকারিকে স্নাতকোত্তর স্তরে ভর্তি করা হয়। নিজস্ব কলেজগুলির জন্য ভর্তির মেধাতালিকা প্রকাশিত হবে ৯ সেপ্টেম্বর। কিন্তু বাহিরাগতদের জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়ার কথা ছিল ৮ ও ৯ সেপ্টেম্বর। কিন্তু একই দিন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়েরও প্রবেশিকা পরীক্ষা থাকায় বর্ধমান ওই পরীক্ষার তারিখ পাল্টে করেছে ১১ ও ১২ সেপ্টেম্বর। বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও বিজ্ঞান বিভাগসূত্রে এই খবর দেওয়া হয়েছে। এই প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর স্তরে অন লাইন প্রক্রিয়ায় ফর্ম ফিল আপ শুরু হয়েছে। ছাত্রসংসদের সভাপতি খন্দকার আমিরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্মৃতিকুমার সরকারের কাছে পরীক্ষার দিন পিছিয়ে দেওয়ার আবেদন করেন। উপাচার্য সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নির্দেশ দিয়ে নতুন ফর্ম ফিল আপ এবং পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করতে বলেন। এ দিকে বর্ধমান রাজকলেজের অনার্সের ইন্টারচেঞ্জ ও দ্বিতীয় কাউন্সেলিংয়ের দিন আজ মঙ্গলবার।

খুনে ধৃত চার

নিজস্ব সংবাদদাতা • বুদবুদ

নিকাশি নালা নিয়ে হওয়া বিবাদে খুনের ঘটনায় একই পরিবারের চার জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতদের নাম সুমন্ত সাঁই, আরতি সাঁই, সঙ্গীতা চৌধুরী ওরফে গোপা ও নম্রতা চৌধুরী। এদের মধ্যে নম্রতার বয়স ১২ বছর। তাদের এ দিন আদালতে পেশ করা হলে বিচারক সুমন্তর চার দিনের পুলিশ হেফাজত ও আরতি ও সঙ্গীতার ১৪ দিন জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। নম্রতাকে জুভেনাইল কোর্টে পাঠানো হয়েছে। লিখিত অভিযোগে ধৃতদের নাম ছিল। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, স্বপন বিশ্বাসের পরিবারের সঙ্গে তাঁর প্রতিবেশী সুমন্ত সাঁইদের বিবাদ দীর্ঘদিনের। রবিবার বিকেলে স্বপনবাবুর বাড়ির বাইরে রাস্তার পাশে একটি নিকাশি নালা তৈরির কাজ নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে বচসা শুরু হয়। সেই সময়ে সুমন্ত, তার মা আরতি সাঁই, বোন গোপাদেবী সশস্ত্র অবস্থায় স্বপনবাবু ও তাঁর স্ত্রীর উপর চড়াও হন বলে অভিযোগ। রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তার মাঝেই লুটিয়ে পড়েন স্বপনবাবু ও তাঁর স্ত্রী। আহত অবস্থায় ওই দম্পতিকে মানকর গ্রামীন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।

কবি-স্মরণ

নিজস্ব সংবাদদাতা • বর্ধমান

নজরুলের প্রয়াণ দিবস উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করল বর্ধমানের ধ্রুবতারা পত্রিকা। পত্রিকা সম্পাদক সৈয়দ মুশাররফ্ আজম জানান, টানা দশ বছর ধরে এই অনুষ্ঠান করা হচ্ছে। বর্ধমান সিএমএস হাই স্কুলেও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

জলকষ্ট মেটাতে

আসানসোলের জল-সমস্যা মেটাতে দিল্লি থেকে উড়ে এল কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল। সোমবার কলকাতায় এসে রাজ্যের জনস্বাস্থ্য কারিগরি এবং গ্রামোন্নয়ন দফতরের সচিবের সঙ্গে কথা বলেন দিল্লির সচিব পর্যায়ের ওই প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। নিউ সেক্রেটারিয়েট বিল্ডিংয়ে ওই বৈঠকে হাজির ছিলেন আসানসোলের বিজেপি সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়। সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই আসানসোলের দীর্ঘ দিনের জল-সঙ্কটের সুরাহায় বিভিন্ন মন্ত্রকে তদ্বির করছিলেন বাবুল। গত সপ্তাহে এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়নমন্ত্রী নীতিন গঢকড়ীর সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। বাবুল জানান, দলীয় রাজনীতির উর্ধ্বে উঠে ওই এলাকার জল সমস্যা দূর করাই তাঁর লক্ষ্য। এ দিন বৈঠকে আসানসোলের পাশাপাশি লাগোয়া কুলটি এবং কল্যাণেশ্বরী এলাকার জল-সঙ্কট নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। রাজ্য সরকারের পাশাপাশি এ ব্যাপারে ইস্টার্ন কোল ফিল্ড লিমিটেড-এর সঙ্গেও আলোচনা করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

নালা নিয়ে বিবাদে খুনে ধৃত এক পরিবারের চার

নিকাশি নালা নিয়ে হওয়া বিবাদে খুনের ঘটনায় একই পরিবারের চার জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতদের নাম সুমন্ত সাঁই, আরতি সাঁই, সঙ্গীতা চৌধুরী ও নম্রতা চৌধুরী। নম্রতার বয়স ১২ বছর। তাদের এ দিন আদালতে পেশ করা হলে বিচারক সুমন্তর চার দিন পুলিশ হেফাজত ও আরতি ও সঙ্গীতার ১৪ দিন জেল হাজতের নির্দেশ দেন। নম্রতাকে জুভেনাইল কোর্টে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, স্বপন বিশ্বাসের পরিবারের সঙ্গে তাঁর প্রতিবেশী সুমন্ত সাঁইদের বিবাদ দীর্ঘদিনের। রবিবার বিকেলে স্বপনবাবুর বাড়ির বাইরে রাস্তার পাশে একটি নিকাশি নালা তৈরির কাজ নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে বচসা, তা থেকে মারপিট শুরু হয়। রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন স্বপনবাবু ও তাঁর স্ত্রী। মানকর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে স্বপনবাবুকে মৃত বলে জানান চিকিৎসকেরা। রবিবার রাতেই স্বপনবাবুর পরিবার সাঁই পরিবারের চার জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, যে অস্ত্রগুলি দিয়ে স্বপনবাবুর উপর হামলা করা হয়েছে সেগুলির হদিস পাওয়ার জন্য সুমন্তর পুলিশ হেফাজত চাওয়া হয়েছিল।

গুদাম দখলের অভিযোগ

এই গুদাম নিয়েই গোলমাল। —নিজস্ব চিত্র।

দলের পতাকা লাগিয়ে গুদাম দখলের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে কিছু তৃণমূল সমর্থকের বিরুদ্ধে। সোমবার ঘটনাটি ঘটে দুর্গাপুরের চণ্ডীদাস এলাকা লাগোয়া বস্তিতে। গুদামের মালিক পুলিশে কোনও লিখিত অভিযোগ জানাননি। তবে ব্যবসায়ী সংগঠনের কাছে অভিযোগ করবেন বলে জানান। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ওই বস্তিতে বেশ কয়েকটি গুদাম রয়েছে। এ দিন সকালে তারই একটিতে তালা ও তৃণমূলের পতাকা লাগিয়ে দেন বস্তিবাসীদের একাংশ। পিন্টু দাস নামে এক বাসিন্দা নিজেকে তৃণমূল সমর্থক দাবি করে জানান, ওই গুদামের মালিক বাইরে এক ব্যবসায়ীকে গুদামটি বিক্রি করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা তা মানতে নারাজ। তাঁর দাবি, “বাইরের কাউকে বিক্রি করা যাবে না, তা আগেই জানিয়েছি মালিককে। কিন্তু তিনি তা শুনতে নারাজ। তাই আমরা আজ তালা ঝুলিয়ে দিয়েছি।” বস্তিতে গিয়ে দেখা যায়, একটি ক্লাবেরও ব্যানার ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে গুদামের সামনে। গুদামের মালিক প্রবীর প্রামাণিক বলেন, “আমার গুদাম আমি যাকে খুশি বিক্রি করতে পারি। এ ভাবে জোর করে গুদাম দখলের বিরুদ্ধে ব্যবসায়ী সংগঠনে অভিযোগ জানাব।” স্থানীয় কাউন্সিলর তথা পুরসভার ডেপুটি মেয়র অমিতাভবাবু বলেন, “ওখানে একটি ঘটনা ঘটেছে বলে খবর পেয়েছি। খোঁজ নিচ্ছি। আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হবে।”

পঞ্চায়েত সমিতিতে অনাস্থা

বামফ্রন্ট পরিচালিত সালানপুর পঞ্চায়েত সমিতির বিরুদ্ধে সোমবার আসানসোলের মহকুমাশাসক অমিতাভ দাসের কাছে অনাস্থা প্রস্তাব আনল তৃণমূল। তাতে তৃণমূলের ১১ জন এবং কংগ্রেসের কৃষণ মাহাতো নামে এক সদস্যের সই রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মহকুমাশাসক জানান, নিয়ম মতো ৭ দিনের মধ্যে বৈঠক ডেকে বর্তমান সভাপতিকে আস্থা প্রমাণের সুযোগ দেওয়া হবে। সমস্ত সদস্যকে পাঁচ দিনের মধ্যে বৈঠকের চিঠি পাঠানো হবে। গত পঞ্চায়েত ভোটে ২৩ আসনের এই পঞ্চায়েত সমিতিতে ১১টি আসনে জেতে বামফ্রন্ট। তৃণমূল পায় ৮টি ও কংগ্রেস ৪টি আসন। রবিবার তিন কংগ্রেস সদস্য তৃণমূলে যোগ দেন। এখন একমাত্র কংগ্রেস সদস্য কৃষণবাবুর দাবি, বাম বিরোধী অবস্থান টিকিয়ে রাখাতে বাইরে থেকে তৃণমূলকে সমর্থন করবেন। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি জগদীশ মালাকারের প্রতিক্রিয়া, “আমরা বিরোধী আসনে বসতে তৈরি।”

বৃষ্টিতে ভাঙল নর্দমা

ভাসছে জিনিসপত্র। —নিজস্ব চিত্র।

প্রবল বৃষ্টিতে নিকাশি নালা ভেঙে গেল আসনাসোল ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের কল্যাণপুর এলাকায়। এর জেরে রবিবার রাতে জল উপচে প্রায় ১৪টি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। সোমবার সকালে দোকান মালিকরা এসে দেখেন বেশিরভাগ জিনিসই নষ্ট হয়েগেছে। প্রশাসন নালা সংস্কারে উদ্যোগী হয়েছে।

কাজোড়ায় অনাস্থা

বামফ্রন্ট পরিচালিত কাজোড়া পঞ্চায়েতে প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনল তৃণমূল। গত পঞ্চায়েত ভোটে সমিতির ২১টি আসনের মধ্যে ৭টি সিপিএম, ৩টি ফরওয়ার্ড ব্লক এবং ১০টি তৃণমূল পায়। রবিবার এক ফরওয়ার্ড ব্লক সদস্য তৃণমূলে যোগ দেন। সোমবার তৃণমূলের মোট ১১ জন অনাস্থার চিঠি দেন। বিডিও মানস মণ্ডল জানান, ১৫ দিনের মধ্যে বৈঠক ডাকা হবে।

সেতু পরিদর্শন

সোমবার দুপুরে জীর্ণ হয়ে যাওয়া বর্ধমানের কৃষক সেতু ঘুরে দেখলেন রাজ্যের পূর্তমন্ত্রী শঙ্কর চক্রবর্তী। জেলা পূর্ত দফতর সূত্রে খবর, সেতুর ভাঙা অংশ সারাইয়ের নির্দেশ দেন তিনি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE