নিজস্ব সংবাদদাতা
প্রকাশ্যে সাংবাদিক ও আলোকচিত্রীদের, মাথা ফাটিয়ে, হুমকি দিয়ে, জিনিস ছিনিয়ে নিয়েও এখনও পর্যন্ত এক জন হামলাকারীও পুলিশের ধরাছোঁয়ায় এল না। ২৪ ঘণ্টা কেটে গিয়েছে, তার পরেও পুলিশ কেন এমন ‘সূত্রহারা’ —সে ব্যাপারে পুলিশের যুক্তি, যেহেতু আক্রান্তেরা এফআইআরে আক্রমণকারীদের নাম লেখেননি তাই খুঁজতে দেরি হচ্ছে!
নিজস্ব প্রতিবেদন
তা হলে পুলিশ কোথায় ছিল? বিরোধীদের কটাক্ষ, ‘‘কেন? যেখানে থাকার কথা ছিল, সেখানেই ছিল।’’
নিজস্ব সংবাদদাতা
বচসাটা শুরু হয়, ‘এখানে কী দরকার দাদা!’ দিয়ে। মিনিট কয়েক কথা কাটাকাটির পরে শুরু হয় ধস্তাধস্তি। এই সময়ে তৃণমূলের একটি দলীয় পতাকা দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয় মনোজকে। মাটিতে পড়ে গেলেও রেহাই মেলেনি তাঁর। বাধা দিতে গিয়ে আহত হন মৌসুমীও।
গৌতম প্রামাণিক
গোটা চত্বর জুড়ে জায়গায়-জায়গায় জটলা করে তারা দাঁড়িয়ে। চোখ দিয়ে মাপছে সবাইকে। মোটরবাইকটা রেখেছিলাম একটু দূরে সিঙ্গি হাইস্কুলের সামনে।
সাফিউল্লা ইসলাম
কিছুক্ষণ পর বিশ্রাম নেওয়ার জন্য পরিচিত দোকানঘরে ঢুকে ক্যামেরার ব্যাগটা রেখেছি, ঠিক তখনই ছ’-সাত জন ভিতরে এল। হাতে লাঠি, বয়স ২৫-৩৫ এর মধ্যে।
নিজস্ব প্রতিবেদন
বেলা পৌনে ১১টা নাগাদ বেলডাঙা ১ ব্লক অফিসের কাছে এক বিজেপি নেতার মার খাওয়ার ছবি মোবাইলে তুলতে গিয়েছিলেন আনন্দবাজারের সাংবাদিক সেবাব্রত মুখোপাধ্যায়। তাঁকে ঘিরে ধরে লাঠি, বাঁশ, গাছের ডাল, উইকেট দিয়ে বেধড়ক পেটায় ‘বহিরাগত’ দুষ্কৃতীরা। মাথা ফাটে, হাত ভাঙে।