অনাবৃত পুরুষদেহের শেষ কথা কি মিলিন্দ?
রণবীর সিংহ একা নন, অনাবৃত দেহসৌষ্ঠব মেলে ধরে আঁচ বাড়িয়েছিলেন বলিউড তারকা মিলিন্দ সোমনও। নব্বইয়ের দশকে তাঁর নিরাবরণ ফটোশ্যুট দেখেও শুরু হয়েছিল ফিসফাস। পুরুষদেহে এত আগুন!
তার পরের দশকেই রণবীরের একগুচ্ছ উষ্ণ ছবি নিয়ে আলোড়ন পড়ল। কাশ্মীরি গালিচায় আধশোয়া ‘গাল্লি বয়’ও নিঃসন্দেহে পারদ চড়িয়েছেন। তবে তা কি মিলিন্দের ধারেকাছে আসে? সেই তুলনাও টেনে আনছেন অনুরাগীরা।
কেউ কেউ বলছেন মিলিন্দের আবেদন অনেক বেশি। তাঁর চোখে বিপদের ইশারা। রণবীরকে সেই তুলনায় অনেকটাই যেন হালকা মনে হয়। যাতে তাঁর শরীরী ভাষা কিছুটা ক্লিশে হয়ে যায় বলেই মত একাংশের। যদিও রণবীর জানিয়েছেন, তিনি নিজেই চেয়েছিলেন, এ ধরনের ফটোশ্যুটের মডেল হতে। কারণ গতানুগতিক অভিনয় জীবনের পাশে নিরীক্ষামূলক ভূমিকায় থাকায় তাঁর বরাবরের আগ্রহ।
জানা গিয়েছে, এক নতুন ফ্যাশন পত্রিকার জন্য রণবীর ফটোশ্যুটটি করিয়েছিলেন মে মাসে। ছবি প্রকাশিত হতে কিছুটা সময় যায়। বৃহস্পতিবার রণবীরের সেই নিরাবরণ ছবি সামনে আসতেই নিমেষে ভাইরাল। তা নিয়ে বিতর্কের আঁচও বাড়ছে। তার মধ্যেই মিলিন্দের সঙ্গে রণবীরের তুলনা টেনে বিতর্ক উস্কে দিচ্ছেন আর এক দল। চর্চার স্রোতে ১৯৯৫ সালে মডেল মধু সাপ্রের সঙ্গে গায়ে সাপ জড়িয়ে মিলিন্দের ছবিটি আবারও ঘুরপাক খাচ্ছে।
২০২০ সালে সেই সব পুরনো ছবি সামনে এনে মিলিন্দ লিখেছিলেন, ‘২৫ বছর বয়সে তোলা। সেই সময়ে কোনও সোশ্যাল মিডিয়া ছিল না। ইন্টারনেটও ছিল বলে আমার মনে হয় না। এগুলো যদি এখন প্রকাশিত হত, তবে প্রতিক্রিয়া কী হত তাই ভাবছি।’
অন্য দিকে রণবীর এ যুগের অভিনেতা। তিনি তাঁর অনাবৃত দেহ প্রকাশ্যে আনতেই ভালবাসেন। বলেছেন, ‘‘হাজার মানুষের সামনে অনাবৃত হতে পারি। আমার এতে কোনও সমস্যা নেই। অভিনয় করতে গেলে এমনিতেই যে আত্মাকে নিরাবরণ রাখতে হয়। সেই দিক থেকে দেখতে গেলে কত বার যে নগ্ন হয়েছি, দর্শক বোধহয় খেয়াল করেননি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy