তৈমুরের এবং করিনার ছোট ছেলে জহাঙ্গিরের জন্মের সময়ে তাদের আয়া সাবিত্রী শিরোনাম দখল করেছিলেন। পাপারাৎজিদের ক্যামেরার সামনে আসেন তিনি বারবার। আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে ওঠে তাঁর বেতন। সূত্রের খবর, জুহুর একটি হাই প্রোফাইল সংস্থা থেকেই করিনা বেছে নিয়েছিলেন সাবিত্রীকে।
আয়া এবং করিনার সঙ্গে তৈমুর
মা করিনা কপূর খানের সঙ্গে ঘুরতে বেরোবে খুদে তৈমুর। উত্তেজনা তুঙ্গে। হাতে-পায়ে তা স্পষ্ট। পাপারাৎজিদের ক্যামেরায় ধরা পড়ল সইফ আলি খানের বড় ছেলে তৈমুরের ছটফটানি। তারই জেরে সমালোচকদের নিশানা পাঁচ বছরের তারকা-সন্তান।
ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, করিনা বাড়ির ভিতর থেকে বেরিয়ে গাড়িবারান্দার দিকে এগোচ্ছেন। পিছনে তার ছেলে তৈমুর। তারও পিছনে তৈমুরের আয়া সাবিত্রী। খুদের পিঠে হাত দিয়ে তাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাইলেন সাবিত্রী। কিন্তু ছটফটে তৈমুরের তা অপছন্দ। ধমক দিয়ে বলে উঠল, ‘‘আমার গায়ে হাত দেবে না।’’ মায়ের সঙ্গে সঙ্গে গাড়ির দিকে এগিয়ে গেল তৈমুর। সাবিত্রীও খুদের পিছু নিলেন। পিঠে হাত দিয়ে গাড়িতে উঠতে সাহায্য করলেন।
এই ভিডিয়ো দেখে এক দল ভক্ত তাঁদের বিরক্তি প্রকাশ করলেন ইনস্টাগ্রামে। কারও বক্তব্য, ‘এর বাবাও বোধহয় বাড়িতে তাঁর কর্মচারীদের সঙ্গে এমনই ব্যবহার করেন। তাই এ সব শিখেছে তৈমুর।’ কেউ বললেন, ‘এত সাহস কী করে হয় আয়ার সঙ্গে এমন আচরণ করার?’
প্রসঙ্গত, তৈমুরের এবং করিনার ছোট ছেলে জহাঙ্গিরের জন্মের সময়ে সাবিত্রী শিরোনাম দখল করেছিলেন। পাপারাৎজিদের ক্যামেরার সামনে আসেন তিনি বারবার। আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে ওঠে তাঁর বেতন। সূত্রের খবর, জুহুর একটি হাই প্রোফাইল সংস্থা থেকেই করিনা বেছে নিয়েছিলেন সাবিত্রীকে। তাঁর মাসিক বেতন দেড় লক্ষের কাছাকাছি।
তৈমুর যে তাঁর খেলার সঙ্গী হিসাবে তাঁকে বেশ পছন্দ করে, তার প্রমাণ বারবার পাওয়া গিয়েছে। ছোট্ট তৈমুরের সঙ্গে তিনিও কিন্তু প্রত্যেকের নজরেই। তৈমুরকে এক্কেবারে জন্মের পর থেকেই আগলে রাখেন তিনি। দেখশোনা করেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy