চারমুখী রুদ্রাক্ষ ব্রহ্মার প্রভাবেই উৎপত্তি। এই রুদ্রাক্ষে ব্রহ্মার সমস্ত শক্তি নিহিত আছে। এই রুদ্রাক্ষ যে ব্যক্তি ভক্তি সহকারে ধারন করবেন তিনি অসীম বিদ্যা ও জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হবেন।
যে সব ছাত্র-ছাত্রীর পড়াশোনায় একদম মন বসে না, তারা যদি এই রুদ্রাক্ষ ধারন করে তাহলে তাদের ক্ষেত্রে বিশেষ ফলদায়ক হয়।
বাস্তব জীবনে শ্রীবৃদ্ধি এই রুদ্রাক্ষের দ্বারা লাভ হয়ে থাকে। সন্ন্যাসীদের পক্ষে এই রুদ্রাক্ষ ধর্ম ও মোক্ষ প্রদানে সাহায্য করে। অকাল মৃত্যুর হাত থেকে মানুষকে রক্ষা করে থাকে। মানুষের অর্থ ও কাম এই রুদ্রাক্ষ বহন করে। এই রুদ্রাক্ষের অনুসন্ধানে মানুষ ভীষণ উদগ্রীব। গৃহস্থ মানুষের পক্ষে এটা একান্ত উপযোগী। তাছাড়া এর মালা গলায় থাকলে কোনও শত্রু ক্ষতি করতে পারে না।
১। যারা আশ্রমে বাস করেন বা যারা সাত্বিক ব্রাহ্মন বা যাদের শিবের বা দুর্গার ভজনে আসক্তি আছে , তারা অবশ্যই রুদ্রাক্ষ ধারন করবেন। এতেই মানসিক অবস্থার স্বচ্ছলতা ফিরে আসবে। রুদ্রাক্ষ মন্ত্র সহযোগে ধারন করা কর্তব্য নতুবা ভাল ফল তো পাবেন না বরং মন্দটাই বেশি হবে। কারণ সংস্কৃত মন্ত্র উচ্চারণের মধ্যে একটা আদর্শগত বিষয় আছে।
২। এই রুদ্রাক্ষ ভগবান শিবের আত্মা স্বরূপ। তার চোখের মণি স্বরূপ। তাই কোনও দরিদ্র মানুষ রুদ্রাক্ষের পূজা করলে, শিবের বরে সে ধনী হয়ে যায়। এবং এতে অনেক পাপ খণ্ডন হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy