অতি প্রাচীনকাল থেকে ভারতীয় সভ্যতা নারীর মর্যাদাকে দিয়েছিল সশ্রদ্ধ স্বীকৃতি। লোপামুদ্রা, গার্গী, মৈত্রেয়ী প্রমুখ মহীয়সী নারীদের নাম স্বর্ণাক্ষরে লিখিত আছে। সংসার সুখের হয় রমনীর গুণে। দেখে নেওয়া যাক সংক্ষিপ্ত বাহ্যিক ফলাফলঃ---
মাথাঃ- মাথার ওপর যদি সমান হয় তবে সৌভাগ্যবতী, যদি অল্প বাঁকানো হয় তাহলে সৌভাগ্যবতী ও সুখী হয়। যদি লম্বা হয় তাহলে সে বেশি প্রশ্ন করে। যদি গোলাকার হয় তাহলে দুর্ভাগ্যবতী হয়।
কপালঃ- যদি কপাল লম্বা ও চওড়া হয় সে শ্বশুরের মৃত্যুর কারণ হয়। যদি উঁচু কপাল হয় তবে সৌভাগ্যবতী হয়। যদি লম্বা ও শিরাবহুল হয় তবে সে নারী নীতিহীন হয়। যদি কপাল অর্ধচন্দ্রাকৃতি ও লোমহীন হয় ও সমান্তরাল রেখা থাকে সে সৌভাগ্যবতী হয়।
ভ্রুঃ- ধনুকের মতো ভুরু হলে এবং লোমগুলো যদি নরম, কালো হয় তাহলে সৌন্দর্য, সৌভাগ্য ও দৃঢ় চরিত্রের লক্ষণ। যদি ভুরুর চুল কম থাকে বা চুলহীন থাকে সে ভাগ্যহীনা হয়। য়দি জোড়া ভুরু হয় ও নাকের ওপর অবধি চুল থাকে তবে বৈধব্যযোগ হয় এবং সে অসৎ হয়।
চোখঃ- যদি চোখ বড়, টানা, ঝকঝকে হয় ও যদি চোখে চমক থাকে এবং চোখের মনির পাশে লাল শিরা যুক্ত হয় অথচ দৃষ্টি যদি শান্ত, কোমল হয় সে সৌভাগ্যবতী হয়। সে প্রভুত্বময়ী হয়। সে সমাজে নেতৃত্বসুলভ পদমর্যাদা লাভ করে ও আদরনীয় হয়। এরা খুব আবেগপ্রবন ও কামনা প্রিয় হয়। যদি চোখ ছোট, গোলাকার, ফ্যাকাসে, ঝাঁকানো হয় এবং পায়রার মতো চোখ হলে সে কুটিল হয় এবং জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না। ধূসরবর্ণ চোখ হলে প্রতারক হয় ও বিশ্বাসযোগ্য হয় না। ঢুলুঢুলু চোখ হলে সে বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকৃষ্ট হয় ও নৈতিকতা হারায়।
চোখের পাতাঃ- যদি চোখের পাতার চুল কালো, ঘন হয় সে সৌভাগ্যবতী হয়। যদি চোখের কোণের কাছে বেশি চুল থাকে তবে সৌভাগ্যবতী হয়।
নাকঃ- টিয়াপাখির মতো বাঁকানো নাকের মহিলারা শান্ত স্বভাবের হয়। খ্যাতি, সৌভাগ্য এদের সঙ্গীঁ হয়। এরা চরিত্রবতী ও বুদ্ধিমতী হয়। নাক সোজা হলে সুন্দরী, বুদ্ধিমতী হয়। নাক থ্যাবড়া হলে অলস, অহংকারি, বিলসী ও স্বামীর আয়ুনাশকারী হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy