কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। ছবি: সংগৃহীত।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরের উদ্যোগে শনিবারের সভায় দেখা যায়নি তাঁদের। যদিও পরের দিন একই মঞ্চে হাজির থাকলেন বিজেপির বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি রামপদ দাস এবং বনগাঁ দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদার। স্বপন বলেন, ‘‘মতুয়া উদ্বাস্তু মানুষের নাগরিকত্বের দাবিতে আন্দোলন অনেক আগে থেকে অনেকে শুরু করেছিলেন। ২০১৪ সালে এই আন্দোলন বিশেষ রূপ নেয়। ২০১৬ ও ২০১৯ সালে পূর্ণ রূপ পায়। ২০১৪ সালে, ২০১৬ সালে শান্তনু ঠাকুর ছিলেন না। শান্তনু নাগরিকত্বের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন ২০১৮ সাল থেকে।’’ শনিবার গাইঘাটার ঠাকুরনগরে সিএএ নিয়ে সভার আয়োজন করেছিলেন শান্তনু। সেখানে হাজির ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। সভায় আমন্ত্রণ পাননি বলে জানান রামপদ। আমন্ত্রণ পেলেও যাননি স্বপন।
এ দিকে, শান্তনুর অভিযোগ, রবিবার বিকেল ৪টেয় হাবড়ায় মতুয়া মহাসঙ্ঘের কর্মসূচিতে যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। বেলা ১২টায় জানানো সত্ত্বেও পুলিশি এসকর্ট দেওয়া হয়নি তাঁকে। বারাসতের এসপি রাজনারায়ণ মুখোপাধ্যায়ের দাবি, ৩টে ২৭ মিনিটে শান্তনুর কর্মসূচির কথা জানানো হয়েছিল। এত অল্প সময়ে বারাসত থেকে গাড়ি পৌঁছনো সম্ভব ছিল না। তবে হাবড়া থানার পুলিশের গাড়ি মন্ত্রীকে এসকর্ট করেছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy