—প্রতীকী ছবি।
সম্প্রতি বেশ কয়েকটি জঙ্গি হামলায় উদ্বেগ বেড়েছে। কিন্তু পুলিশ ও অন্য নিরাপত্তা সংস্থার চেষ্টায় জম্মু-কাশ্মীরে স্থানীয় যুবকদের জঙ্গি দলে যোগ ৮০ শতাংশ কমেছে বলে দাবি পুলিশের ডিজি আর আর স্বৈণের। চলতি বছরে এক ডিএসপি, এক ইনস্পেক্টর-সহ চার জন পুলিশ সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন।
বর্ষশেষের সাংবাদিক বৈঠকে স্বৈণ বলেন, ‘‘আমরা এখনই সব সংখ্যা জানাতে চাই না। তবে ২০২৩ সালে মাত্র ২২ জন স্থানীয় যুবক জঙ্গি দলে যোগ দিয়েছিল। জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ স্থানীয় যুবকদের জঙ্গি দলে যোগ দেওয়া রুখতে সর্বাত্মক চেষ্টা করছে।’’
চলতি বছরে বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ১১৩ জন জঙ্গি নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বৈণ। তাদের মধ্যে ৩১ জন স্থানীয় যুবক। এদের মধ্যে ২৭ জন কাশ্মীরের বাসিন্দা। ৪ জন জম্মুর ।
জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের ডিজি জানান, চলতি বছরে ইউএপিএ-র অধীনে সাবির শাহের ডেমোক্রাটিক ফ্রিডম পার্টি ও মাসারত আলমের মুসলিম লিগকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাঁর কথায়, ‘‘যারা জঙ্গি সন্ত্রাসকে বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করে তাদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে।’’
স্বৈণের দাবি, স্থানীয় জঙ্গিরা অনেকটাই কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। তাই পাকিস্তানি জঙ্গিরাই আক্রমণে নেতৃত্ব দিচ্ছে। ফলে ভবিষ্যতে বাহিনীকে অনুপ্রবেশকারী জঙ্গিদের বিরুদ্ধেই লড়তে হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ডিজি জানিয়েছেন, চলতি বছরে জঙ্গিরা ১৪ জন সাধারণ মানুষকে খুন করেছে। তবে সন্ত্রাস, হরতালের ডাক ও পাথর ছোড়া কমে গিয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy