এই মোড়ককে কেন্দ্র করেই বিতর্ক টুইটার থেকে নেওয়া
ফের মোড়ক-বিতর্কে জড়িয়ে পড়ল নেসলে। সংস্থার জনপ্রিয় চকলেট কিট-ক্যাটের মোড়কে হিন্দু দেব-দেবীর ছবি ব্যবহার করে ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করা হয়েছে, এই অভিযোগে ওঠে নেটমাধ্যমে । তার জেরে সংস্থা বাজার থেকে ওই মোড়ক-সহ সমস্ত কিট-ক্যাট তুলে নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে।
পর্যটকদের জন্য নির্দিষ্ট সংখ্যক কিট-ক্যাটের মোড়কে ওড়িশার স্থানীয় শিল্পীর আঁকা ছবি ব্যবহার করা হয়। সেই ছবিতে দেখা যায় চায়ের কেটলিতে আঁকা বলভদ্র এবং সুভদ্রাকে। মোড়ক-সহ কিট-ক্যাটের ছবি টুইটারে দিয়ে এক পর্যটক লেখেন, ‘খাওয়ার পর সবাই মোড়ককে ডাস্টবিনের বা নর্দমায় ফেলবেন, কেউ পায়েও মাড়িয়ে যাবেন। এ তো ভগবান এবং হিন্দু ভাবাবেগকে আঘাত করার শামিল।’
কিন্তু নেটমাধ্যমে এই বিতর্ক তৈরি হওয়ার পর নেসলে বিবৃতি দিয়ে বলে, ‘এই ধরনের কোনও উদ্দেশ্য ছিল না তাদের। ওড়িশার সংস্কৃতিকে তুলে ধরতে পটচিত্রকে মোড়কে ব্যবহার করা হয়েছে।’ ওই বিবৃতিতে তারা আরও লেখে, ‘আমরা আসলে মানুষের কাছে সংস্কৃতি এবং সেই সংস্কৃতির সঙ্গে সম্পৃক্ত শিল্পী তুলে ধরতে চেয়েছিলাম। কিন্তু এখন আমরা বুঝতে পারছি বিষয়টির স্পর্শকাতরতা। মানুষের ভাবাবেগে আঘাত করা আমাদের উদ্দেশ্য ছিল না।’
It is a honor to see our Odisha culture & lord jagannath, balabhadra & subhadra on ##KitKat but plz think once, whn some1 will eat & will throw the wrapper into dustbins, drains, gutters & many will walk on it . Jagannath family will be happy with it. @CMO_Odisha @PMOIndia pic.twitter.com/10xPKsdz5c
— Sanjeeb Kumar Shaw (@sanjeebshaw1) January 16, 2022
তবে এই প্রথম নয়, গত বছর নেসলে কিট-ক্যাটের মোড়কে ভুল ছবি ব্যবহার করার জন্য ক্ষমা চেয়েছিল। মোড়কে ভুল ভাবে লামজাও জাতীয় উদ্যানকে মণিপুরের পরিবর্তে মেঘালয় রাজ্যে চিত্রিত করা হয়েছিল। সেখানে একটি লাল পান্ডার ছবি রাখা হয়েছিল। যা আদৌ ওই উদ্যানে পাওয়া যায় না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy