মোমবাতি, টর্চ, মোবাইল ফোনের আলোয় চলছে চিকিৎসা! করিমগঞ্জ জেলার শ্রীগৌরী প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রে প্রতি দিন রাতের ছবিটা এমনই। রোগী থেকে শুরু করে হাসপাতালের চিকিৎসকরা বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে আনলেও, কোনও কাজ হয়নি। অথচ শ্রীগৌরী প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে রয়েছে দু’টি জেনারেটর, দু’টি ইনভার্টর। করিমগঞ্জ জেলায় যে কয়েকটি প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রোগীর ভিড় সব সময় থাকে, তার মধ্যে রয়েছে শ্রীগৌরী প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রও। সেখানকার চিকিৎসক উৎপল মাহাতি জানান, প্রতি দিন শতাধিক রোগী আসেন। সরকারি খাতা-কলমে সেখানে ৫ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও, প্রকৃতপক্ষে রয়েছেন তিন জন। প্রায়ই বিদ্যুৎ থাকে না। তা নিয়ে রোগীর পরিজনদের সঙ্গে চিকিৎসকদের ঝামেলা হয়। হাসপাতালে জেনারেটর থাকলেও, কেন তা চালানো হয় না— সেই প্রশ্নও তোলেন অনেকে।
স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসকরা জানান, রাতে বিদ্যুৎ না থাকলে মোমবাতি, টর্চ, মোবাইল ফোনের আলোয় চিকিৎসা করতে হয়। মহিলাদের প্রসবও অনেক সময় সে ভাবেই করা হয়েছে। দু’টি জেনারেটর কেন ব্যবহার করা হচ্ছে না, সেই প্রশ্নের উত্তরে জেলা স্বাস্থ্য অধিকর্তা কোনও মন্তব্য করতে চাননি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy