Advertisement
০৫ মে ২০২৪
Amit Shah

Bengal Polls: ‘৩০-এ ২৬ পাবই!’ দিল্লিতে বসে বাংলার ভোটে শাহী-নজর, দাবি, পরিবর্তন নন্দীগ্রাম থেকে

পশ্চিমবঙ্গে প্রথম দফার ভোটের পর দিনই দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করলেন অমিত শাহ।বললেন পশ্চিমবঙ্গে ২০০- র বেশি আসন নিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় আসবে।

অমিত শাহ।

অমিত শাহ। নিজস্ব চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৮ মার্চ ২০২১ ১৪:৩৪
Share: Save:

শনিবার বাংলায় প্রথম দফার ৩০টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। তার পরের দিন যখন বাংলার মানুষ দোল উদযাপনে ব্যস্ত তখন আচমকাই দিল্লিতে নিজের বাসভবনে সাংবাদিক বৈঠক ডাকেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। স্বভাবতই তিনি কী বলবেন তাই নিয়েই জল্পনা শুরু হয়। সাংবাদিক বৈঠক থেকে বাংলায় ক্ষমতায় আসার দাবি ফের একবার করলেন অমিত শাহ। দেখে নিন কী বললেন তিনি।

২.৪১ নন্দীগ্রামের মানুষদের বলতে চাই নন্দীগ্রাম পরিবর্তন করলে গোটা বাংলাতেই পরিবর্তন হয়ে যাবে। তাই আমি তাঁদের এই আবেদনই করতে চাই যে নন্দীগ্রাম থেকেই পরিবর্তন শুরু হোক।

২.৩৯ বাংলায় এর আগে ভোটে হিংসা আর হানাহানি ছাড়া কিছু দেখা যায়নি। এই প্রথম বার বাংলার মানুষ এই রকমের ভোট দেখলেন। মানুষ মোদীজির উপর ভরসা করছেন। তাঁরা চান কেন্দ্রের কল্যাণমূলক প্রকল্প বাংলাতেও আসুক। তাই তাঁরা আমাদের ক্ষমতায় আনবেন।

২.৩৭ বাংলায় যেভাবে তুষ্টিকরণ হত, যেভাবে অনুপ্রবেশ হত, যেভাবে দুর্নীতিতে ভরে গিয়েছিল, তাতে বাংলার মানুষ হতাশ। তাঁরা ভেবেছিলেন দিদি কিছু উন্নতি করবেন। দল বদলালেও কোনও পরিবর্তন হয়নি। কিন্তু মোদীজির নেতৃত্বে আমরা বাংলার মানুষের কাছে এক আশার আলো নিয়ে আসতে পেরেছি।

২.৩৩ আমরা বড় ব্যবধানে জিতব। আমাদের জয়ের ব্যবধানও বাড়বে। আসনও বাড়বে। এর স্পষ্ট ইঙ্গিত আমরা পেয়েছি। পশ্চিমবঙ্গে ২০০- র বেশি আসন নিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় আসবে।

২.৩০ বাংলায় এ বার শান্ত ভোট হয়েছে। একটাও প্রাণহানি হয়নি। এটা আগামী দিনের জন্য খুব ভাল খবর। ভোটের পরে আমি রাজ্য ও জেলার নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলেছি। তাতে আমি বলতে পারি প্রথম দফার ৩০টার মধ্যে ২৬টা আসনই জিতব।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Amit Shah Press Conference
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE