Advertisement
০৫ মে ২০২৪

ট্রেন-পথে সফর, গাঁধীকে শ্রদ্ধা মোদীর

জোহানেসবার্গে গিয়ে প্রায় ১২৫ বছর আগেকার প্রায়-বিস্মৃত একটি ঘটনাকে মনে করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আর সেই স্মৃতিতেই জোহানেসবার্গে পেনট্রিচ রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে উঠে মহাত্মা গাঁধীর ‘সত্যাগ্রহের জন্মস্থান’ পিটারমারিৎজবার্গে পৌঁছলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। ১৮৯৩ সালে এই পিটারমারিৎজবার্গ স্টেশনেই ‘কালা আদমি’ মোহনদাস কর্মচন্দ গাঁধীকে ট্রেন থেকে ছুড়ে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। আর তার পরই শুরু হয়েছিল তাঁর ঐতিহাসিক সত্যাগ্রহ।

জোহানেসবার্গে ট্রেনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

জোহানেসবার্গে ট্রেনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ০৯ জুলাই ২০১৬ ১৯:০৬
Share: Save:

জোহানেসবার্গে গিয়ে প্রায় ১২৫ বছর আগেকার প্রায়-বিস্মৃত একটি ঘটনাকে মনে করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আর সেই স্মৃতিতেই জোহানেসবার্গে পেনট্রিচ রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে উঠে মহাত্মা গাঁধীর ‘সত্যাগ্রহের জন্মস্থান’ পিটারমারিৎজবার্গে পৌঁছলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। ১৮৯৩ সালে এই পিটারমারিৎজবার্গ স্টেশনেই ‘কালা আদমি’ মোহনদাস কর্মচন্দ গাঁধীকে ট্রেন থেকে ছুড়ে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। আর তার পরই শুরু হয়েছিল তাঁর ঐতিহাসিক সত্যাগ্রহ। তাঁর ট্রেন সফরের সময় শনিবার সেই ঘটনা মনে করিয়ে দিয়েই মোদী বলেন, ‘‘এই সেই ঐতিহাসিক জায়গা, যেখানে মোহনদাস থেকে এক ব্যক্তি মহাত্মা হয়ে উঠেছিলেন।’’

আফ্রিকার চার দেশ সফরের তৃতীয় পর্যায়ে শুক্রবার প্রিটোরিয়ায় পৌঁছন মোদী। তার পর গতকাল ও আজ, দু’দফায় দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট জ্যাকব জুমা ও সে দেশের শিল্পপতিদের সঙ্গে বৈঠক করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। চিন অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী হওয়ায় আফ্রিকার দেশগুলোতে ভারতীয় পণ্যের বাজার ধরাটা এখন রীতিমতো চ্যালেঞ্জের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে ভারতের কাছে।

আরও পড়ুন- ডালাসের মিছিলে খুন পাঁচ শ্বেতাঙ্গ পুলিশ

তবে নির্মাণ শিল্প, প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম বানানো, খনি ও খনিজ পদার্থ উত্তোলনে দু’দেশের পারস্পরিক সহযোগিতা আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সদর্থক আলোচনা হয়েছে বলেই কূটনৈতিক সূত্রে খবর।

শনিবার সকালে ডারবানে সেখানকার ভারতীয়দের একটি অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন মোদী। সেখানে তিনি বলেন, ‘‘যে দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবৈষম্যের নীতিকে ভারত এক সময় তীব্র নিন্দা করেছিল, সেই দক্ষিণ আফ্রিকায় যখন বর্ণবৈষম্যের অবসান ঘটল, তখন ভারতই ছিল প্রথম দেশ যারা এই দেশটির সমর্থনে এগিয়ে এসেছিল।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE