আইএসের হাতে কিছু দিন আগেই পাকিস্তানে খুন হয়েছেন দুই চিনা শিক্ষক। সেই ঘটনার পরেই নড়েচড়ে বসেছে পাক প্রশাসন। পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশে বসবাসকারী চিনা নাগরিকদের নিরাপত্তা বাড়ানোর দিকে এখন নজর দিচ্ছে ইসলামাবাদ। সাম্প্রতিক এসসিও বৈঠকে পাক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসেননি চিনা প্রেসিডেন্ট। নিরাপত্তা নিয়ে ইসলামাবাদের এই নয়া উদ্যোগ তারই ফলশ্রুতি কি না, সে প্রশ্ন অবশ্য উঠছে।
চিন-পাক অর্থনৈতিক করিডরের জন্য সম্প্রতি পাঁচ হাজার কোটি ডলার ঢেেলছে চিন। এই প্রকল্পের জন্য পাক সীমান্তে এখন প্রচুর চিনা শ্রমিক কাজ করছেন। আজ পাকিস্তান জানিয়েছে, তাঁদের জন্য ১৫ হাজার নিরাপত্তা রক্ষী বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।
সংবাদমাধ্যমের একাংশের অবশ্য দাবি, পাকিস্তানের প্রতি চিনের সাম্প্রতিক মনোভাব দেখেই নড়ে বসেছে ইসলামাবাদ। কিন্তু আজ একটি বিবৃতিতে তা কার্যত উড়িয়ে দিয়েছেন বেজিং। চিনা বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, ‘‘পাকিস্তানের সঙ্গে বেজিংয়ের সম্পর্ক মোটেও খারাপ হয়নি। এক দল সাংবাদিক মিথ্যে রটাচ্ছেন। আস্তানাতে শরিফ এবং চিনফিংয়ের তো একাধিক বার দেখা হয়েছে।’’ কিন্তু দু’দেশের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক সম্ভব হল না কেন? তা নিয়ে অবশ্য নীরবই থেকেছেন তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy