ভুবনেশ্বরের টিম হোটেলে ক্যানসার আক্রান্তদের সঙ্গে। ছবি: টুইটার।
কটকে স্বপ্নের প্রত্যাবর্তনের পর বিসিসিআই টিভিকে সাক্ষাৎকার দেন যুবরাজ সিংহ। তার কিছু অংশ:
প্রশ্ন: আপনার ১৪তম ওয়ান ডে সেঞ্চুরির পর সচিন তেন্ডুলকর আপনাকে সুপারস্টার বলে টুইট করেন। সচিনকে আপনার বার্তা?
যুবরাজ: সচিন সব সময় আমাকে সুপারস্টার বলে। খুব লজ্জার ব্যাপার। কিন্তু নিজের আন্তর্জাতিক কেরিয়ার যত বার শুরু করেছি, ওর শুভেচ্ছা নিয়েছি। মিস্টার তেন্ডুলকর, শুভেচ্ছার জন্য ধন্যবাদ। আজ সেটা খুব ভাল কাজে দিয়েছে।
প্র: ধোনিকে রকস্টার বলেছেন সচিন।
যুবরাজ: এমএস আর আমি একসঙ্গে অনেকক্ষণ ব্যাট করেছি। ও অসাধারণ খেলেছে। আমাদের মধ্যে বোঝাপড়াটা দারুণ।
প্র: পাঁচ বছর ন’মাস তিরিশ দিন পরে আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরি। কেমন লাগছে?
যুবরাজ: দারুণ! আমার কেরিয়ারে প্রচুর ওঠানামা গিয়েছে। কিন্তু খেটেছি আর নিজের উপর বিশ্বাস রেখেছি।
প্র: সেঞ্চুরির পরের অনুভূতিগুলো একটু বলুন।
যুবরাজ: কঠিন কাজ। অনেক দিন সেঞ্চুরি পাইনি। ফিটনেস আর ডায়েট নিয়ে প্রচুর খেটেছি। আমি যে এখনও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে পারি, ফিরে এসে তা প্রমাণ করতে অনেক সময় লেগেছে। তবে সবচেয়ে জরুরি ছিল নিজের কাছে সেটা প্রমাণ করা।
প্র: ধোনির সঙ্গে পার্টনারশিপটা নিয়ে কী বলবেন?
যুবরাজ: দারুণ পার্টনারশিপ। ইচ্ছে করেই স্লো শুরু করেছিলাম। বড় শট না খেলে বড় পার্টনারশিপ গড়তে চেয়েছিলাম। মাহিও তাই চেয়েছিল।
প্র: এটা আপনার সর্বোচ্চ ওয়ান ডে স্কোর। এই সেঞ্চুরিটাকে কোথায় রাখবেন?
যুবরাজ: ওয়ান ডে-তে আমার অন্যতম সেরা ইনিংস। যে কোনও ব্যাটসম্যানের কাছে দেড়শো খুব বড় স্কোর। সেটা করতে পেরে গর্বিত। আশা করি নিজের মধ্যে যেটুকু খেলা বাকি আছে, সেটা দিয়ে ভাল করে যেতে পারব।
প্র: ডিআরএস এখন ধোনি রিভিউ সিস্টেম হয়ে যাচ্ছে। ধোনি প্রতি বারই প্রায় ঠিক ‘কল’ নিচ্ছেন।
যুবরাজ: মনে হয় বলটা যে মাটিতে পড়েছে, সেটা ধোনি বেশি ভাল দেখতে পেয়েছিল। তাই আমরা ডিআরএস নিয়েছিলাম।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy