সীমা এবং সচিনের দাবি, ২০১৯ সালে অনলাইন গেম পাবজি খেলার সময় তাঁদের পরিচয় হয়। সেখান থেকে প্রেম। ২২ বছরের যুবকের প্রেমে পড়ে প্রায় ১,৩০০ কিলোমিটার দূর থেকে ছুটে আসেন ৩০ বছরের সীমা। সঙ্গে তাঁর চার সন্তানকেও নিয়ে আসেন তিনি। ভিসা ছাড়া নেপাল হয়ে বেআইনি ভাবে ভারতে প্রবেশ করার অভিযোগে ৪ জুলাই গ্রেফতার হন সীমা। তাঁকে আশ্রয় দিয়ে গ্রেফতার হন সচিন এবং তাঁর বাবা নেত্রপাল। পরে জামিনে ছাড়াও পান তাঁরা। তবে তাঁদের এই তত্ত্ব মেনে নিতে রাজি নন উত্তরপ্রদেশের এটিএস।
সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে, পাকিস্তান থেকে নেপালের পোখরা হয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় ভুয়ো নাম এবং পরিচয়পত্র ব্যবহার করেছিলেন ‘পাক বধূ’ সীমা। ভারতে প্রবেশের সময় তিনি নিজেকে ‘প্রীতি’ বলে পরিচয় দেন। পরিচয়পত্র হিসাবে একটি আধার কার্ডও নাকি তাঁর কাছে ছিল। বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে-কে এমনটাই জানিয়েছেন পোখরা থেকে সীমা যে বাসে চেপে অবৈধ ভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন, সেই বাস সংস্থার ম্যানেজার প্রসন্ন গৌতম ।
মার্চ মাসেও সীমা এবং তাঁর ভারতীয় প্রেমিক সচিন মিনা ভুয়ো পরিচয়পত্র দিয়ে কাঠমান্ডুর একটি হোটেলে ছিলেন। নাম ভাঁড়িয়ে প্রায় এক সপ্তাহ তাঁরা ওই হোটেলে ছিলেন। এমনটাই দাবি করেছেন ওই হোটেলের মালিক। ওই হোটেল মালিক গণেশের দাবি, মার্চ মাসে তাঁর হোটেলে এসেছিলেন সীমা এবং সচিন। হোটেল ভাড়া করার সময় সচিন নিজের নাম ‘শিবাংশ’ বলে জানিয়েছিলেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy