ভারত ০
ইউএসএ ৩ (জোস সার্জেন্ট, ক্রিস ডারকিন, অ্যান্ড্রু কার্লটন)
মাঠের মধ্যে ঢুকে পড়ল সমর্থক। ভারতীয় ফুটবলারদের ছুয়েই আবার দৌড় লাগালেন।
খেলা শেষের বাঁশি বেজে গেল।
৯০+৩ মিনিট, ভারতীয় দলে পরিবর্তন। সুরেশের জায়গায় এলেন লালেংমাউইয়া।
দিল্লির জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামের গ্যালারি কিছুটা হতাশ হয়ে ফাঁকা হতে শুরু করেছে।
কাউন্টার অ্যাটাকে বাজে গোল হজম ভারতের। গোল করলেন অ্যান্ড্রু কার্লটন।
গোল....
৮৩ মিনিট, আনোয়ার আলির শট ক্রসবারে লেগে ফিরল।
৮২ মিনিট, বক্সের মধ্যে থেকে সুরেশের শট সরাসরি ইউএস রক্ষণের গায়ে।
৮০ মিনিট, মাঝমাঠে খেলা চলছে।
বল পজেশনে ভারত ৪৪% ও ইউএস ৫৬%।
আজ প্রথম দিন স্টেডিয়ামে হাজির ছিল ৪৬ হাজার, ৩০০র কিছু বেশি সমর্থক।
৭১ মিনিট, দুরন্ত অনিকেত।বক্সের মধ্যে বেশ কিছুক্ষণ হিমশিম খাওয়াল ইউএস রক্ষণকে।
৬৯ মিনিট, ফ্রিকিক ভারতের পক্ষে।
৬৯ মিনিট, অভিজিৎকে তুলে রহিমকে ও মিতেইক তুলে নাওরিমকে আনলেন কোচ।
৬৭ মিনিট, ভাল গোলকিপিং করলেও জায়গা ছেড়ে বেরিয়ে আসার রোগ সমস্যা ফেলবে ভারতের গোলকিপার ধিরাজকে।
৬৬ মিনিট, গোলের কাছে পৌঁছে গিয়েছিল ভারতের সুরেশ। কিন্তু আটকে যেতে হল ইউএস রক্ষণে।
৬৪ মিনিট, কর্নার ভারতের পক্ষে। যদিও কাজে লাগল না।
চিন্তিত মুখে দাঁড়িয়ে ভারতের কোচ মাতোস।
ভারতের রক্ষণে বোঝাপড়ার অভাব রয়েছে।
৬১ মিনিট, ফাঁকা গোলে বল রাখতে ব্যর্থ ইউএস স্ট্রাইকার।
৬০ মিনিট, বল নিয়ে বক্সের মধ্যে ঢুকে পড়েছিল অনিকেত।
৫৫ মিনিট, কোমল থোটালের নিশ্চিত সুযোগ নষ্ট।
ভারতের রক্ষণের ভুলেই গোল হজম করতে হল। আনোয়ার আলির গায়ে লেগে বল চলে গেল গোলে।
৫১ মিনিট, আবারও এগিয়ে গেল ইউএস। গোলদাতা ক্রিস ডারকিন।
গোল.......
৫০ মিনিট, ইংল্যান্ডের কর্নার।
৪৮ মিনিট, আবারও গোলের নীচে দুরন্ত ধিরাজ। শুয়ে পড়ে বাঁচিয়ে দিল ইউএসএ-র নিশ্চিত গোলের সুযোগ।
৪৬ মিনিট, শুরুতেই আক্রমণে ভারত।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু।
প্রথমার্ধের শেষে বল পজেশনে পিছিয়ে থাকল ভারত। ভারতের ৪১% ও ইউএসএ-এর ৫৯%।
প্রথমার্ধের খেলা শেষ।
৪৫+১ মিনিট, মিতেই অল্পের জন্য গোল নষ্ট করল।
৪৫ মিনিট, এক মিনিট অতিরিক্ত সময়।
৪৪ মিনিট, কাউন্টার অ্যাটাকে ভারত।
৪২ মিনিট, অভিজিতের দুরন্ত গোলমুখি শট ঝাপিয়ে বাঁচাল ইউএস গোলকিপার।
৪০ মিনিট, ইউএস বক্সে ঢুকে পড়েছিল অনিকেত। কিন্তু তার পাস ধরে গোলে বল পাঠানোর কেউ ছিল না জায়গায়।
৩৮ মিনিট, আক্রমণে ওঠার চেষ্টায় ভারতীয় দল।কিন্তু বক্সের মধ্যে ঢুকতে পারছে না।
৩৩ মিনিট, ভারতের আক্রমণ বক্সের বাইরেই আটকে দিল ইউএস রক্ষণ।
সার্জেন্টই দলের অধিনায়ক।
সার্জেন্টের ডান পায়ের শট বাঁচানোর সুযোগই পায়নি ধিরাজ।
২৯ মিনিট, পেনাল্টি থেকে গোল করে ইউএসএ-কে এগিয়ে দিলজোস সার্জেন্ট।
বক্সের মধ্যে ইউএস স্ট্রাইকারকে ফেলে দিয়েছিলেন জিতেন্দ্র।
২৮ মিনিট, পেনাল্টি ভারতের বিপক্ষে।
২৭ মিনিট, ইউএসএ-র কর্নার কিক সরাসরি গোলরক্ষক ধিরজের হাতে।
কর্নার ইউএসএ-এর অনুকূলে।
২৬ মিনিট, গ্লোস্টারের থ্রো হেড করে বাইরে পাঠাল রাহুল।
কর্নার কাজে লাগল না।
২৫ মিনিট, অনিকেতের গোলমুখি শট কর্নারের বিনিময়ে বাঁচাল ইউএস রক্ষণ।
২৪ মিনিট, আক্রমণে ভারত।
১৯ মিনিট, দুরন্ত রাহুল। শেষ মুহূর্তে ইউএস স্ট্রাইকারে পা থেকে বল কেড়ে দলকে বাঁচালেন।
১৪ মিনিট, ইউএসএ-র আক্রমণ প্রথম বাঁচালেন সঞ্জীব স্তালিন। একদম শেষ মুহূর্তে গোলকিপার ধিরাজ।
১৩ মিনিট, ইউএসএ-এর অ্যাটাক বক্সের মধ্যে থেকে ক্লিয়ার করল ভারতের রক্ষণ।
১১ মিনিট, কাউন্টার অ্যাটাকে ভারতীয় দল।
ইউএসএ-এর ফ্রিকিক ভারতের ওয়ালে লেগে ফিরে গেল।
৯ মিনিটে, ভাল জায়গায় ফ্রি কিক পেয়েছে ইউএসএ
৮ মিনিট, ইউএসএ-এর থ্রো।
৫ মিনিট, বাঁ দিক থেকে উইং দিয়েে উঠে দুরন্ত শট অভিজিতের। যদিও চলে গেল বাইরে।
৪ মিনিট, ইউএসএ-এর সরাসরি গোলে শট বুক দিয়ে বাঁচালেন ভারতের গোলরক্ষক
৩ মিনিট, ভারতের গোলকিক।
টগবগ করে ফুটছে গোটা স্টেডিয়াম।
ইউএসএ ডান দিক থেকে বাঁ দিকে।
ভারত নীল রঙের জার্সিতে বাঁ দিক থেকে ডান দিকে আক্রমণ করছে।
শুরু হয়ে গেল খেলা।
মাঠে নেমে পড়েছে ভারত ও ইউএসএ।
জাতীয় সঙ্গীতের সঙ্গে শুরু ইতিহাসে নাম লিখিয়ে ফেলল ভারতীয় ফুটবল। বিশ্বকাপের মঞ্চে নাম লিখিয়ে ফেলল ভারত।মুখোমুখি ভারত-আমেরিকা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy