বন্ধ হয়ে গেল নেইমারের সব আমোদ-প্রমোদ। ব্লক করা হল তাঁর ব্যক্তিগত ইয়ট, জেট ও আরও সম্পত্তি। প্রায় ৫০ মিলিয়ন ডলারের সম্পত্তি আপাতত ব্যবহার করতে পারবেন না নেইমারের। গত সপ্তাহেই সাও পাওলোর ফেডেরাল আদালত নেইমারের আবেদন খারিজ করে দেয়। ২০১১ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত প্রায় ১৬ মিলিয়ন ডলার কর ফাঁকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ নেইমারের বিরুদ্ধে। ব্রাজিল ফেডেরাল ট্যাক্স এজেন্সির অডিটর, লাগারো জং মার্টিন্স অবশ্য স্বস্তি দিচ্ছে নেইমারকে। তিনি জানান, এর জন্য হয়তো জেলে যেতে হবে না ব্রাজিল তারকাকে। তবে তার জন্য কর যাবতীয় টাকা নেইমারকে দিয়ে দিতে হবে। তিনি বলেন, ‘‘নেইমার আবার আবেদন করতেই পারেন। কিন্তু তাতে বিশেষ কিছু পরিবর্তন হবে না। তবে যদি নিয়ম মেনে প্রাপ্য টাকা তিনি দিয়ে দেন তাহলে মামলা বন্ধ করে দেওয়া হবে। আমরা কোনও কঠিন সিদ্ধান্ত নেব না।’’
২ ফেব্রুয়ারিই নেইমার ও তাঁর বাবাকে প্রায় তিন ঘণ্টা জেরা করে মাদ্রিদ আদালত। বিষয় অবশ্যই নেইমারের স্যান্টোস থেকে বার্সেলোনা যাওয়ার বিষয়ে। বার্সেলোনা ৫৭.১ মিলিয়ন ইউরোতে নেইমারকে নিয়েছিল স্যান্টোস থেকে। খাতায় কলমে স্যান্টোস পেয়েছিল ১৭.১ মিলিয়ন ইউরো। বাকি ৪০ মিলিয়ন ইউরো যায় নেইমারের বাবার সংস্থায়। পরে তদন্ত করে দেখা যায় বার্সেলোনা নেইমারের পিছনে প্রায় ৮৩.৩ মিলিয়ন ইউরো খরচ করেছিল। এই পুরো বিষয়টিতে কোনও কারচুপির কথা অস্বীকার করেছে নেইমার, বার্সেলোনা, স্যান্টোস।
আরও খবর
লাল কার্ড দেখানোয় মাঠেই গুলি রেফারিকে
মেসির পেনাল্টি, গোল করে গেলেন সুয়ারেজ, হতভম্ব গোলকিপার
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy