Advertisement
০২ মে ২০২৪
Rishabh Pant

Rishabh Pant: প্রচণ্ড চাপ, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নামার আগে বলছেন ভারতের দুই ক্রিকেটার

২২ গজে ভারত-পাকিস্তান লড়াই মানেই টানটান উত্তেজনা। ক্রিকেটারদের অনেকে বাড়তি চাপের কথা মানেন না। ভারতীয় দলের দুই সদস্য তাঁদের সঙ্গে সহমত নন।

পাকিস্তান ম্যাচে চাপের কথা অস্বীকার করছেন না ঋষভ।

পাকিস্তান ম্যাচে চাপের কথা অস্বীকার করছেন না ঋষভ। ফাইল ছবি।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৮ অগস্ট ২০২২ ১৬:৪৪
Share: Save:

পাকিস্তানের ভয়ে কি কাঁপছে ভারতীয় শিবির? এশিয়া কাপে মাঠে নামার আগে ঋষভ পন্থ, হার্দিক পাণ্ড্যদের কথায় তেমনই ইঙ্গিত। ডাকাবুকো উইকেটরক্ষক-ব্যাটার এবং অলরাউন্ডারের মুখে প্রবল চাপের কথা।

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট মানেই উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে পৌঁছে যায়। দর্শক, কর্তা বা ক্রিকেটার— সকলেই কম-বেশি স্নায়ুর চাপে ভোগেন। এই ম্যাচ যেন জাত্যাভিমানের লড়াই। জয় ছাড়া কিছু ভাবতেই চান না দু’দেশের মানুষ। অনেক ক্রিকেটার মানতে না চাইলেও পন্থ মেনে নিয়েছেন চাপের কথা। বাবর আজমদের মুখোমুখি হওয়ার আগে উইকেটরক্ষক-ব্যাটার বলেছেন, ‘‘এই ম্যাচের পরিবেশ সব সময় আকর্ষণীয় থাকে। ভরপুর উত্তেজনা থাকে। আমরা ক্রিকেটাররা প্রচণ্ড চাপের মধ্যেই নিজেদের ১০০ শতাংশ দেওয়ার চেষ্টা করি। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে প্রত্যাশার চাপ সামলানোই আসল।’’

পন্থের মতো সরাসরি না হলেও চাপের কথা মেনে নিয়েছেন অলরাউন্ডার হার্দিক পাণ্ড্য। সতীর্থদের প্রতি তাঁর পরামর্শ, মাঠের বাইরে যাই ঘটুক সে দিকে তাকানোর দরকার নেই। হার্দিক বলেছেন, ‘‘স্টেডিয়ামের বাইরে, গ্যালারিতে সর্বত্র প্রচুর উত্তেজনা থাকে। এই ম্যাচের সঙ্গে বহু মানুষের আবেগ জড়িয়ে। আমাদের নিশ্চিত করতে হবে, বাইরের উত্তেজনা যাতে মাঠের ভিতর ঢুকতে না পারে। শুধু নিজেদের কাজে মনঃসংযোগ করতে হবে আমাদের।’’

আরও পড়ুন:

পাকিস্তানকে ভয় পাচ্ছেন না পন্থ বা হার্দিক। তবু মনে করিয়ে দিয়েছেন, এই ম্যাচে ছোট ভুলও বড় ক্ষতি করে দিতে পারে। ম্যাচ ঘিরে সর্বত্র যে উৎসাহ, উত্তেজনা রয়েছে সে সব নিয়ে ভাবলে সমস্যা হতে পারে। আর পাঁচটা ম্যাচের মতোই খেলতে চান তাঁরা।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE