আলোচনার কেন্দ্রে ফুটবলের রাজপুত্র। —ফাইল চিত্র
দিয়েগো মারাদোনার প্রাক্তন অ্যাটর্নি মাতিয়াস মরলার আইনজীবী মার্সেলো ডি’আলেসান্দ্র গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। তাঁরঅভিযোগ, ১৯৮৫ থেকে ১৯৯১ সালের মধ্যে ইতালির কোষাগার থেকে বিপুল অর্থ ধার করেন মারাদোনা। আর্জেন্টিনারমহাতারকার মৃত্যুর পর থেকে তাঁর সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বেশ কিছু গোলমাল দেখা দেয়। তার ওপর এমন অভিযোগ ওঠায়রহস্য আরও বাড়ছে।
ডি’আলেসান্দ্রর মতে যে পরিমাণ ধার রয়েছে মারাদোনার, সেই অর্থ দেওয়ার পর খুব বেশি সম্পত্তি থাকবে না আর্জেন্টিনাতারকার। ডি’আলেসান্দ্র বলেন, “ইতালির কোষাগারে যদি ওই বিপুল ধার মেটানো হয়, তাহলে আর কিছুই পড়ে থাকবে না।আর্জেন্টিনা তারকা কখনওই বলেনি কোথায় রাখা আছে ওর সম্পত্তি। যে ধার নিয়েছে এটা করাই তার পক্ষে স্বাভাবিক। ধারেরঅঙ্কটা কত আমি বলব না, তবে সেই ধার মেটানোর পর খুব বেশি কিছু থাকবে না।”
মৃত্যুর আগে কোনও উইল করেননি মারাদোনা। সারা বিশ্বে তাঁর কত সম্পত্তি রয়েছে, সেই বিষয়ে আন্দাজ পাওয়া বেশ মুশকিল। সুত্রের খবর, দুবাইতে মারাদোনার দুটো লকার রয়েছে। তার মধ্যে কী রয়েছে এখনও জানা যায়নি। মারাদোনার এক বন্ধু বলেন, “ওই দুটো লকারে কী রয়েছে তা শুধু মারাদোনাই জানে। হয়তো ঘড়ি আছে, টাকা পয়সা আছে। এমনও হতে পারে যে কিছুই নেই।কখনও খোলা হয়নি ওই লকার দুটো।”
মারাদোনার প্রাক্তন প্রেমিকা রোসিয়ো অলিভিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে যে কিংবদন্তির মৃত্যুর পর তাঁর ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকরে বিপুল অর্থ ব্যয় করেন তিনি। ভেরোনিকা ওজেড়া, মারাদোনার আরেক প্রাক্তন প্রেমিকা অভিযোগ এনেছেন রোসিয়োরবিরুদ্ধে। রোসিয়ো বলেন, “এই অভিযোগ মিথ্যে যে আমি ওর মৃত্যুর পর ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করেছি। মারাদোনাই আমাকেকার্ডগুলো দিয়ে গিয়েছিল ব্যবহার করার জন্য।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy