প্রতীকী ছবি
স্টেডিয়াম এবং স্পোর্টস কমপ্লেক্সগুলি খুলে দর্শকশূন্য রেখে খেলাধুলার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। লকডাউনের চতুর্থ পর্বে কেন্দ্রীয় স্বরাস্ট্রমন্ত্রক এই নির্দেশ দিলেও দেশের বা রাজ্যের খেলাধুলা এখনই স্বাভাবিক হবে বলে মনে করছে না ক্রীড়ামহল। সাধারণের জন্য বিমান এবং রেল পরিষেবা চালু না হলে তা হওয়া সম্ভবও নয় বলে মনে করছেন কর্তারা। এ দেশের খেলাধুলার ধাত্রীগৃহ স্পোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়া (সাই) কর্তারা লকডাউন পরবর্তী খেলাধুলা চালু রাখতে কি করা হবে, তা নিয়ে কমিটি গড়ে নির্দেশিকা তৈরি করে ফেলছেন। ক্রীড়ামন্ত্রকের স্পষ্ট নির্দেশ পেলেই ধাপে ধাপে তা কার্যকর করবেন তাঁরা। দিল্লি থেকে ফোনে সাই-এর কো-অর্ডিনেশন কমিটির অন্যতম সদস্য ও পূর্বাঞ্চলীয় কেন্দ্রের অধিকর্তা শিব শর্মা বললেন, “স্টেডিয়াম বা সেন্টার খুলে দিলেই প্রশিক্ষণ শুরু করা সম্ভব নয়। অলিম্পিক্সের শিবির নিয়ে সমস্যা নেই। কিন্তু বিভিন্ন কেন্দ্রে যে সমস্ত ছেলে মেয়েরা আবাসিক ট্রেনিং নেয়, তারা তো সবাই হস্টেল ছেড়ে বাড়ি ফিরে গিয়েছে। পরিবহণ ব্যবস্থা চালু না হলে ওদের ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। করোনাভাইরাস থেকে মুক্ত রাখতে কী ভাবে সামাজিক দূরত্ব মেনে অনুশীলন হবে, তারও নির্দেশিকা দিতে হবে ক্রীড়ামন্ত্রককে।’’
সাই সে জন্যই ধাপে ধাপে সব কিছু চালু করার পক্ষপাতী। প্রথমে পাটিয়ালা এবং বেঙ্গালুরুর অলিম্পিক্স শিবিরে থাকা মীরাবাই চানু, রাখি হালদারদের ও ভারতের পুরুষ এবং মহিলা হকি দলের প্রস্তুতি শুরু করে দিতে চান তারা। চানু সোমবার ফোনে বলছিলেন, “ক্রীড়ামন্ত্রীকে অনুরোধ করেছিলাম, মাঠে নামার অনুমতি দিন। নির্দেশ এলেই নেমে পড়ব।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy