গোলের পর নেমার। ছবি:রয়টার্স
শেষবেলায় স্বস্তি। সেন্ট পিটার্সবার্গে নির্ধারিত সময়ে আসেনি গোল। ব্রাজিলের দু’গোল ৯০ মিনিটের পর। অতিরিক্ত সময়ে গোল করলেন প্রথমে ফিলিপে কুটিনহো। ৯৭ মিনিটে গোল করলেন নেমার। যেন ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়ল ব্রাজিলের। কোস্টা রিকা তো নাভিশ্বাস তুলে দিয়েছিল ব্রাজিলের। ফলাফল এক্ষেত্রে মোটেই সঠিক ছবি তুলে ধরছে না।
ব্রাজিলের কাছে দুর্ভেদ্য হয়ে উঠেছিলেন কোস্টা রিকার গোলরক্ষক কেলর নাভাস। রিয়াল মাদ্রিদে খেলেন তিনি। যেখানে তাঁর সতীর্থ ব্রাজিলের মার্সেলো। খেলেছেন নেইমারের বিরুদ্ধেও। সেই অভিজ্ঞতাই উজাড় করে দিলেন। বার বার ব্রাজিলের আক্রমণ থমকে গেল তাঁর সামনে এসে।
অবশ্য দুর্ভাগ্যও সঙ্গী হয়েছিল সেলেকাও-দের। একবার শট লাগল পোস্টে। একবার পেনাল্টি দিয়েও তা ফিরিয়ে নিলেন রেফারি। মনে হচ্ছিল, আর্জেন্টনার ভবিতব্যই হয়তো অপেক্ষায় রয়েছে ব্রাজিলের জন্য। সমর্থকদের মধ্যে বাড়ছিল হতাশা, আফশোস।
অবশেষে এল প্রথম গোল। ৯১ মিনিটে স্বস্তির গোল করলেন কুটিনহো। ছবি: রয়টার্স
শেষবেলায় গোল করলেও নেমারের নাটক অবশ্য হয়ে উঠছে বেশি আলোচিত। যে ভাবে বক্সের মধ্যে পেনাল্টি আদায়ের চেষ্টা করলেন, তা অন্তত তাঁকে মানায় না। জিতলেও মন ভরাল না ব্রাজিল। বরং ফুটবলপ্রেমীদের মনে থাকবে কোস্টা রিকার লড়াই। তবে টানা দুই ম্যাচ হেরে ছিটকে গেলেন নাভাসরা।
আরও খবর: নেমারই আশা, নেমারই আশঙ্কা ব্রাজিলের
আরও খবর: গোঁফ-টাক-অন্তর্বাস, বিশ্বকাপে ফুটবলারদের অদ্ভুত সব সংস্কার
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy