ক্লার্কদের নেটে বোলার ওয়ার্ন
ঘরের মাঠ
নিজেদের মাঠে খেলছে ক্লার্করা। পরিবেশটা একশো শতাংশ চেনা। এর আগে এই পরিবেশেই ভারতের বিরুদ্ধে ওদের এক ডজন জয় আছে। মাঠে নাকি ভারতীয় সমর্থকই বেশি থাকবে। তাতেও মনে হয় না ওরা ঘাবড়ে যাবে। ‘ফোকাস’ ব্যাপারটা ওদের সাংঘাতিক।
দুর্ধর্ষ ওপেনার
শুরু থেকেই ঝড় তোলার কাজটা একা হাতে করে চলেছে ডেভিড ওয়ার্নার। এই বিশ্বকাপে স্ট্রাইক রেট ১২৩। প্রথম ম্যাচে সেঞ্চুরির পর অ্যারন ফিঞ্চের ব্যাটে অবশ্য তেমন রান নেই। এই খরাই ওকে তাতিয়ে তুলতে পারে। শুরুতে ব্যাট করতে নেমে ওয়ার্নার-ফিঞ্চ দাঁড়িয়ে গেলে ভারতের উপর রানের পাহাড় চাপবেই। যেমন চেপেছিল ২০০৩ বিশ্বকাপে।
লম্বা লাইন-আপ
ফিঞ্চ ফর্মে ফিরতে না পারলেও সমস্যা হবে না। তার পরও বড় রান করার ব্যাটসম্যান অনেক আছে অজিদের। স্মিথ, ওয়াটসন, ক্লার্ক, ম্যাক্সওয়েল। একের পর এক। গত বিশ্বকাপে যে ওয়াটসন ও হাডিন ওপেন করেছিল, তারা এখন ছয় আর আট নম্বরে নামছে। শুরুতে ধাক্কা খেলেও তা সামলানোর ক্ষমতা ওদের আছে।
বিধ্বংসী পেস
মিচেল জনসনের বোলিংয়ে এখনও সেই প্রত্যাশিত আগুন দেখা না গেলেও মিচেল স্টার্ক তো সব ম্যাচেই আগুন ঝরাচ্ছে। দু’জনে মিলে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে অর্ধেক উইকেটই তুলে নিয়েছে। ওদের কুড়ি ওভার সামলানোই তো মুশকিল হবে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের পক্ষে।
অফুরন্ত স্পিরিট
মাঠে গোটা দলটাই টগবগ করে ফুটছে। টিম স্পিরিটে অজিরা বরাবরই এক নম্বর। একে অপরকে সাপোর্ট করা। অন্যের ভুল মেক আপ করার মানসিকতা এবং গোটা দল নিয়ে বিপক্ষের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ার প্রবণতা ওদের অনবদ্য। এই ব্যাপারে ওরা ভারতকে টেক্কা দিতে পারে।
সম্ভাবনা
৫৫ শতাংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy