একই সঙ্গে মাঠে দুটি বল টুইটার
ডেনমার্ককে ২-১ গোলে হারিয়ে দীর্ঘ ৫৫ বছর পর কোনও বড় প্রতিযোগিতার ফাইনালে পৌঁছে গেল ইংল্যান্ড। তবে সেই জয় নিয়ে দানা বেঁধেছে বিতর্ক। এক নয়, একাধিক বিতর্কে ঝড় উঠেছে নেটমাধ্যমে। অনেকে আবার ইংল্যন্ডকে ‘ডাকাত’ বলতেও ছাড়ছেন না।
অতিরিক্ত সময়ের ১০৪ মিনিটে ডেনমার্ক ডিফেন্ডার জোয়াকিম মেইলারের ছোঁয়ায় পেনাল্টি বক্সের মধ্যে পড়ে যান রহিম স্টারলিং। পেনাল্টি দেন রেফারি। তবে স্টারলিং যখন বল নিয়ে পেনাল্টি বক্সে ঢুকছেন তখন মাঠে দুটি বল। একটি স্টারলিংয়ের পায়ে, আর অন্যটি, যে দিক থেকে স্টারলিং ঢোকেন সেই দিকের কর্নার ফ্ল্যাগের কাছে। নিয়ম অনুযায়ী, দুটি বল মাঠের মধ্যে থাকলে খেলা থামানো উচিত রেফারির। এক্ষেত্রে তা হয়নি বলে অভিযোগ।
অভিযোগ রয়েছে স্টারলিংয়ের পেনাল্টি আদায় করা নিয়েও। অনেকেই দাবি করেছেন ইচ্ছে করে পড়ে গিয়েছেন ইংল্যান্ডের ফুটবলার। তবে এই অভিযোগ মানতে নারাজ স্টারলিং। তিনি বলেন, ‘‘আমি বক্সে ঢোকার পরই মেইলার পা বাড়িয়ে দেয়। ওর পায়ে লেগেই পড়ে যাই। আমি ওর ছোঁয়া স্পষ্ট বুঝতে পেরেছি। তাই আমার মনে হয়, রেফারি ভুল করেননি।’’
•Two balls on the field.
— внαηυ внαктα נσѕнι (@BhanuBhakta2058) July 8, 2021
•Sterling taking a dive to get penalty.
•Laser in the eye of Danish goalie Kasper Schmeichel before Harry Kane shot the penalty.
The referee and match officials saw none.
Denmark was robbed.
England got gifted.#England#EURO2020 pic.twitter.com/A8Gkq4TWm9
এখানেই শেষ নয়, হ্যারি কেন যখন পেনাল্টি মারতে যান, তখন ডেনমার্ক গোলরক্ষক ক্যাসপার স্কিমিচেলের মনঃসংযোগ নষ্ট করতে তাঁর দিকে সবুজ রংয়ের লেজার আলো ফেলা হয়। কেনের প্রথম শট স্কিমিচেল বাঁচিয়ে দিলেও ফিরতি বলে গোল করেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy