চট্টগ্রামে আছড়ে পড়ার পর ক্রমশ তার শক্তি হারাচ্ছে গোমেন। এমনটাই জানালেন আবহবিদেরা। আবহবিদদের মতে, এমনিতেই ঘূর্ণিঝড়টি প্রারম্ভিক অবস্থায় রয়েছে। তার উপরে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল হওয়ায় খুব দ্রুত গোমেন তার শক্তি ক্ষয় করবে বলে মনে করছেন আবহবিদেরা।
তাঁরা জানান, চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল হওয়ায় এখানে যে কোনও নিম্নচাপের ‘ল্যান্ড ফল’ হয়। যার ফলে মাটিতে আছড়ে পড়ার সঙ্গে শক্তি ক্ষয় করবে ঘূর্ণিঝড় গোমেনও। তবে ইতিমধ্যেই এর জেরে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে মায়ানমার এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকা। ক্ষতির পরিমান সবচেয়ে বেশি মায়ানমারে। দেশের মধ্য ও পশ্চিমভাগে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ২৭ জনের। বিধ্বস্ত হয়েছে প্রায় ১৭ হাজার বাড়ি। বাংলাদেশেও মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৫ জনের। চার দিনের ব্যবধানে চট্টগ্রামে বৃষ্টি হয়েছে প্রায় ৮৭৯ মিলিমিটার।
দক্ষিণবঙ্গের নদিয়া, মূর্শিদাবাদ, বীরভূম এবং দুই ২৪ পরগণার আগামী দু’দিন ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শনিবার থেকে ঝাড়খন্ড লাগোয়া জেলাগুলিতে বাড়বে বৃষ্টির পরিমাণ। ফলে আজ এবং আগামী ৪৮ ঘণ্টায় দক্ষিণবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকায় ভারী এবং অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy