সম্প্রতি জ্ঞান মঞ্চে জয়লাল অ্যাকাডেমির উদ্যোগে আয়োজিত হল কত্থক নৃত্যসন্ধ্যা ‘নৃত্যকথা’। শুরুতেই রমাপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়ের পরিচালনায় সমবেত-নৃত্য পরিবেশন করল সংস্থার শিক্ষার্থীরা। এর পর কত্থক নৃত্যশৈলীর একক পরিবেশনায় ছিলেন সৌরভ রায়। প্রথম নিবেদনে ছিল গণেশ স্তুতি তথা গণেশ বরণ। এর পর তিনতালে নিবদ্ধ ধারাবাহিক কিছু নৃত্যপদ যেমন ঠাট, লয়কারি, আমোদ, চক্রদার পরণ ও লড়ি উপস্থাপিত হয়। এ ছাড়াও রামায়ণ আধারিত একটি নৃত্যপদ যা সৌরভ সুন্দর অভিব্যক্তির মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলেন।
চৈতী ঘোষ
জীবনের ধ্রুবতারা
সম্প্রতি শিশির মঞ্চে ‘মিত্রায়ন’ আয়োজন করেছিল গৌড়ীয় নৃত্য শিক্ষালয়ের বার্ষিক অনুষ্ঠান। প্রভু অনঙ্গমোহন দাস অনুষ্ঠানের সূচনা করলেন। অনুষ্ঠানের প্রথমার্ধে বন্দনা মঙ্গলাচরণ, চণ্ডী বন্দনা, রামায়ণ, অর্ধনারীশ্বর ও দশাবতার গৌড়ীয় নৃত্যের আঙ্গিকে পরিবেশিত হয়। রামায়ণে বনানী চক্রবর্তীর একক পরিবেশন মন ছুঁয়ে যায়। তবে অবশ্যই বিশেষ উল্লেখযোগ্য অর্ধনারীশ্বর নৃত্যে শতাব্দী ও অয়ন মুখোপাধ্যায়।
পরবর্তী নিবেদনে ছিল ‘জীবনের ধ্রুবতারা’ স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রবীন্দ্রনাথের গানের মাধ্যমে। রবীন্দ্রনৃত্যের ভাবধারা অক্ষুণ্ণই ছিল। নৃত্য পরিকল্পনায় ছিলেন বনানী চক্রবর্তী ও অয়ন মুখোপাধ্যায়। ভাষ্যে মণীশ মিত্র, বাবুল আচার্য। নৃত্যে অংশ নিয়েছিলেন অনিন্দিতা, প্রিয়াঙ্কা, মৌসুমী, রিয়া প্রমুখ।
পলি গুহ
ঠাকুরবাড়ির গান
রবীন্দ্রসদনে বৈতালিক আয়োজিত অনুষ্ঠানের শুরু শতাধিক শিল্পীর সম্মেলক গানে। দেবারতি সোমের পরিচালনায় ‘ঠাকুরবাড়ির গান ও রবীন্দ্রনাথ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে। রবীন্দ্রনাথ ছাড়াও ঠাকুরবাড়ির বিভিন্ন রচয়িতা—দেবেন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, জ্যোতিরিন্দ্রনাথ, প্রমুখের গান। দেবারতি সোম গাইলেন ‘লক্ষ্মী যখন আসবে’, ‘কৃষ্ণকলি’ প্রভৃতি গানগুলি। স্বপন সোম শোনালেন ‘অন্তরতম অন্তরতম’।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy