রাজু ঝা। ফাইল চিত্র।
শক্তিগড়ে কয়লা ব্যবসায়ী রাজু ঝাকে গুলি করে খুনের ঘটনায় সিট (বিশেষ তদন্তকারী দল) গঠন করা হল। সেই দলের নেতৃত্বে রয়েছেন পূর্ব বর্ধমানের পুলিশ সুপার কামনাশিস সেন। এ ছাড়াও রয়েছেন আরও ১১ জন সদস্য।
পুলিশ সূত্রে খবর, রবিবার দুপুরে রাজুর দেহের ময়নাতদন্ত হয় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের পুলিশ মর্গে। রাজু যে গাড়িতে ছিলেন, সেই গাড়ির চালক নুরুল হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শক্তিগড় থানায় আটক করে রেখেছে। ঘটনার দিন, অর্থাৎ শনিবার রাতেই ঝালমুড়ি বিক্রেতা আবুজিয়া শেখকে শক্তিগড় থানায় নিয়ে গিয়েছে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
শনিবার রাত পৌনে ৮টা নাগাদ শক্তিগ়ড়ে ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে ল্যাংচা হাবের কাছে রাজুর গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। নীল রঙের চারচাকা গাড়ি থেকে ছোড়া গুলিতেই মৃত্যু হয় রাজুর। আহত হন তাঁর সঙ্গী ব্রতীন মুখোপাধ্যায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজু যে গাড়ি করে যাচ্ছিলেন, সেই গাড়িটি গরু পাচারকাণ্ডে অভিযুক্ত আব্দুল লতিফের। ওই ঘটনার পর রাজুকে অনাময় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, রাজুকে যাঁরা খুন করেছেন, তাঁদের খোঁজে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চলছে। ইতিমধ্যেই ওই নীল গাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy