দেবী কালী এবং দেবী লক্ষ্মী ফাইল চিত্র
দুর্গাপুজো শেষে দশমী যদি বিষাদপূর্ণ হয়, তা হলে তার কিছু দিনের মধ্যেই সব অবসাদ কাটাতে আবির্ভূতা হন দেবী লক্ষ্মী এবং দেবী কালী। দেবী কালী পূজিত হন একাধারে বারোয়ারি এবং পারিবারিক ভাবে। কিন্তু একই দিনে বাঙালির গৃহদেবতা হিসাবে দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা নিভৃতে, একান্ত ব্যক্তিগতরূপে। কবির কল্পনায় হেমন্তলক্ষ্মীর হিমের ঘন ঘোমটাখানি ধুমল রঙে আঁকা। তিনি ধনের প্রতীক। আর দেবী কালী? একটি মত অনুসারে তিনিও তো দেবী দুর্গার ভিন্ন রূপ। অন্তত এই অর্থে কার্তিক মাসের অমাবস্যা তিথিতে দীপান্বিতা কালীপূজা বাঙালির কাছে শারদীয় উৎসবের বিস্তৃতি। অতঃপর, এই হেমন্তাবকাশে আপন আলো জ্বালিয়ে ধরিত্রীকে সাজানোর পালা। রাত্রে দেবীর আরাধনা। শুভ ক্ষণকে স্মরণে রেখে আনন্দবাজার অনলাইন তার সব পাঠক, বিজ্ঞাপনদাতা এবং হিতৈষীদের অভিনন্দন এবং শুভেচ্ছা জানাচ্ছে। শুভেচ্ছার সঙ্গে একটি সতর্কবার্তাও নিবেদিত— কোভিডবিধি এখনও রয়েছে, ফলস্বরূপ উৎসবে সামিল হতে হবে সেই সব বিধি মাথায় রেখেই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy