ডিভিসি কর্মীদের অনশন প্রতিবাদ। —নিজস্ব চিত্র।
ন্যায্য পাওনা দীর্ঘ দিন আটকে রেখে ‘বঞ্চনা’ করা হচ্ছে, এই অভিযোগে অনশন-ধর্নায় বসেছেন ডিভিসি-র কর্মীদের একাংশ। কর্মী ইউনিয়নগুলির যৌথ মঞ্চের উদ্যোগে উল্টোডাঙায় ডিভিসি-র সদর দফতরের সামনে ওই ধর্না দ্বিতীয় দিন পার করেছে। সিটু, ইউটিইউসি-সহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃত্ব কর্মীদের এই আন্দোলনের পাশে দাঁড়িয়েছেন। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৃহস্পতিবার কর্মী ইউনিয়নগুলির দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে দাবি-দাওয়া সংক্রান্ত কোনও মীমাংসা সূত্র বেরোয়নি। তার পরে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কর্মীরা। ডিভিসি স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক তাপস কুণ্ডুর অভিযোগ, যাঁরা ২০০৪ সালের আগে প্যানেলভুক্ত হয়ে পরে নিয়োগ পেয়েছেন, তাঁরাও পেনশন প্রকল্পের সুযোগ-সুবিধা পাবেন বলে কেন্দ্রীয় সরকার নির্দেশিকা দিলেও ডিভিসি-তে তা মানা হচ্ছে না। আধিকারিকদের পদোন্নতি নিয়ম মেনে হলেও কর্মীদের পদোন্নতি দীর্ঘ দিন ধরে আটকে। এই ‘বৈষম্যের’ বিরুদ্ধে তাঁদের প্রতিবাদ। যদিও ডিভিসি কর্তৃপক্ষের দাবি, পেনশনের বিষয়ে গঠিত কমিটি কেন্দ্রের কর্মী-বর্গ দফতরের নিয়ম ও শর্তাবলি খতিয়ে দেখেই পদক্ষেপ করেছে। গত বছরে করোনার সঙ্কটের সময়ে যে সব ক্ষেত্রে পদোন্নতি জরুরি ছিল, তা কার্যকর হয়েছে। কিছু কর্মীরও পদোন্নতি হয়েছে। কর্মীদের পদোন্নতির নতুন নিয়ম ২০১৮ সাল থেকে চালু হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy