খুনের অভিযোগ দায়ের করেছিল পরিবার। তার ভিত্তিতে চলতি মাসের গোড়ায় সিঙ্গুরের মধ্য হিজালয় এলাকার বাসিন্দা, শেখ ইমতিয়াজ নামে এক যুবকের পচাগলা দেহ কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছিল পুলিশ। কিন্তু মৃতদেহটি তাঁদের ছেলেরই কিনা, সন্দেহ জেগেছিল বাবা-মায়ের। তাঁরা চন্দননগর আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার চন্দননগর আদালতের অতিরিক্ত মুখ্য বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট জয়শঙ্কর রায় ওই দম্পতির ডিএনএ পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন। এ জন্য দায়িত্ব বর্তেছে চন্দননগর মহকুমা হাসপাতালের সুপারের উপরে।
শেখ ইয়াসিন এবং তাঁর স্ত্রী মেহাজাবিন বেগম আদতে মধ্য হিজালয়ের বাসিন্দা হলেও তাঁরা হায়দরাবাদে থাকেন। চলতি বছরের মে মাসে তাঁদের ছেলে, বছর বাইশের শেখ ইমতিয়াজ সিঙ্গুরে মারা যান। পরে তাঁর মৃত্যুর কারণ নিয়ে সন্দেহ হয় পরিবারের লোকজনের। তাঁরা ইমতিয়াজের দুই বন্ধুর বিরুদ্ধে থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই দেহটি কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়। একই সঙ্গে করা হয় ফরেন্সিক পরীক্ষাও। সেই পরীক্ষার রিপোর্টের সঙ্গে ওই দম্পতির ডিএনএ পরীক্ষার রিপোর্ট মিলিয়ে দেখা হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy