বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি নিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বীরভূমের পুলিশ সুপারের রিপোর্ট তলব করেছিল আদালত। মঙ্গলবার সেই রিপোর্ট জমা দিয়ে ভার্চুয়াল মাধ্যমে এজলাসে হাজির হয়েছিলেন নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠী। তিনি আদালতকে জানান, বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে কোনও বহিরাগত নেই। পরিচয়পত্র যাচাই করে পড়ুয়াদেরই কেবল ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। এই মুহূর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনও বিশৃঙ্খলা নেই।
ফাইল ছবি।
আদালতে আংশিক মান্যতা পেল পড়ুয়াদের দাবি। বিশ্বভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধ ছাত্রাবাসের তালা ভাঙার নির্দেশ দিল কলকাতা হাই কোর্ট। পাশাপাশি উপাচার্যকে উদ্দেশ্য করে বিচারপতি রাজশেখর মান্থার মন্তব্য, ‘‘বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এক জন প্রশাসকও। সব সমস্যাতেই হাত পা ছুঁড়ে কাঁদলে হবে না।’’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি নিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বীরভূমের পুলিশ সুপারের রিপোর্ট তলব করেছিল আদালত। মঙ্গলবার সেই রিপোর্ট জমা দিয়ে ভার্চুয়াল মাধ্যমে এজলাসে হাজির হয়েছিলেন নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠী। তিনি আদালতকে জানান, বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে কোনও বহিরাগত নেই। পরিচয়পত্র যাচাই করে পড়ুয়াদেরই কেবল ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। এই মুহূর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনও বিশৃঙ্খলা নেই।
বিশ্বভারতীর বন্ধ ছাত্রাবাস খুলে হস্টেল সচল করতে হবে। মঙ্গলবারই এই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাই কোর্ট। ঘর খোলার সময় উপস্থিত থাকবেন বিশ্বভারতীর প্রশাসক কমিটির সদস্যরা। পাশাপাশি থাকবেন পড়ুয়াদের দুই প্রতিনিধি এবং দু’জন কনস্টেবল। পরীক্ষার নির্ঘণ্ট অনুসারে যে সব পড়ুয়ার আগে পরীক্ষা রয়েছে তাঁদের আগে ঘর বরাদ্দ করতে হবে বলে নির্দেশ দিয়েছে বিচারপতি রাজশেখর মান্থার বেঞ্চ। এর জেরে তাঁদের দীর্ঘদিনের দাবিদাওয়া আংশিক মান্যতা পেল বলে করছেন আন্দোলনকারী পড়ুয়ারা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy