Advertisement
১৭ মে ২০২৪
Kolkata News

বিদ্যাসাগর সেতুর নীচে ড্রামে যুবকের লাশ

কিছু দিন আগেই পার্কস্ট্রিট থানা এলাকার আলিমুদ্দিন স্ট্রিট ও রিপন স্ট্রিটের মোড়ের ফুটপাথ থেকে উদ্ধার হয়েছিল অজ্ঞাত পরিচয় এক তরুণীর মৃতদেহ। রাতের অন্ধকারে তাঁকে খুন করে কে বা কারা শহরের রাস্তার ধারে ফেলে রেখে গিয়েছিল।

ছবি: বিশ্বনাথ বণিক

ছবি: বিশ্বনাথ বণিক

নিজস্ব সংবাদদাতা
শেষ আপডেট: ১৭ অগস্ট ২০১৬ ১২:৫০
Share: Save:

কিছু দিন আগেই পার্কস্ট্রিট থানা এলাকার আলিমুদ্দিন স্ট্রিট ও রিপন স্ট্রিটের মোড়ের ফুটপাথ থেকে উদ্ধার হয়েছিল অজ্ঞাত পরিচয় এক তরুণীর মৃতদেহ। রাতের অন্ধকারে তাঁকে খুন করে কে বা কারা শহরের রাস্তার ধারে ফেলে রেখে গিয়েছিল। সপ্তাহ ঘুরতে না ঘুরতেই ফের শহরের রাস্তা থেকে উদ্ধার হল অজ্ঞাত পরিচয় এক যুবকের দেহ। মঙ্গলবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে ময়দান থানা এলাকার হেস্টিংস এলাকায়। এ দিন সকালে রাস্তার ধারের একটি পরিত্যক্ত ড্রাম থেকে মেলে বছর পঁচিশের ওই যুবকের দেহ।

মঙ্গলবার সকালবেলা হেস্টিংস থানার সেন্ট জাজেস গেট রোডের ধারে প্রাতকৃত্য করতে গিয়েছিলেন এক যুবক। সেই সময় ড্রামের ভিতর থেকে মানুষের মাথার কিছুটা অংশ বেরিয়ে থাকতে দেখে সন্দেহ হয় ওই যুবকের। সঙ্গে সঙ্গে রাস্তার ট্রাফিক পুলিশকে খবর দেন ওই যুবক। পুলিশ আসার পর ড্রামের ভিতর থেকে উদ্ধার হয় এক যুবকের রক্তাক্ত মৃতদেহ।

প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, অন্য কোথাও খুন করে ড্রামের মধ্যে পুরে বিদ্যাসাগর সেতুর র‌্যাম্পের উপর থেকে নীচে ফেলে দেওয়া হয়েছে দেহটি। প্রাথমিক তদন্তের পর দেখা যায়, যুবকের মাথার এক দিকে ধারাল অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। তাঁকে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে বলে পুলিশের অনুমান। যুবকের হাতে একটি উল্কি পাওয়া গিয়েছে। উল্কিতে ‘রানা’ নামটি লেখা রয়েছে। এই নামের সূত্র ধরে যুবকটির পরিচয় জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন ময়দান থানার ওসি প্রতাপ বিশ্বাস, বিদ্যাসাগর ট্রাফিক গার্ডের ওসি আরএন চৌধুরি এবং ডিসি সাউথ মুরলিধর শর্মা।

আরও পড়ুন: এক জনকে ধরিয়ে দিল কাঁথাই, ধন্দ খুনিকে নিয়ে

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Hastings Young Boy Murder
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE