—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার: আলিপুরদুয়ার জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় দু’শো ছুঁইছুঁই। পাশের কোচবিহার জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা একশো পেরিয়েছে। টানা বৃষ্টিতে জমা জলে ডেঙ্গির জীবাণুবাহী মশার বংশবিস্তারের আশঙ্কা বেড়েছে। এই পরিস্থিতিতে ডেঙ্গি সতর্কতায় আলিপুরদুয়ার জেলাতে শুধু সপ্তাহে এক দিন জমা জল ফেলে দেওয়া নয়, সপ্তাহে এক দিন করে জমে থাকা আবর্জনাও পরিষ্কার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোচবিহারে বাড়ির ছাদে থাকা ফুলের টবেও নজরদারিতে জোর দিচ্ছে স্বাস্থ্য দফতর। ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ে জেলা স্বাস্থ্য দফতরের বৈঠকেও আলোচনা হয়েছে।
আলিপুরদুয়ারের স্বাস্থ্য আধিকারিকেরা জানান, ডেঙ্গি নিয়ে অতি সম্প্রতি রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে ‘ভার্চুয়াল’ দুটি বৈঠক হয়। যার মধ্যে পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে আবর্জনা পরিষ্কারের বিষয়টি নিয়ে বেশি করে আলোচনা হয়। জেলার এক স্বাস্থ্য আধিকারিক বলেন, “আবর্জনায় জমা জল থেকে ডেঙ্গির মশার বংশবৃদ্ধির আশঙ্কা থেকেই শহর ও গ্রামাঞ্চলে আবর্জনা সাফাই করার কর্মসুচি নেওয়া হয়েছে।”
কোচবিহার পুরসভা সূত্রে খবর, পুরসভার স্বাস্থ্যকর্মীরা বিভিন্ন ওয়ার্ডে বাড়ি-বাড়ি গিয়ে কোথাও জল জমে আছে কি না, তা দেখছেন। মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুকান্ত বিশ্বাস বলেন, “বিভিন্ন ব্লকের স্বাস্থ্য আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করে ব্লক ভিত্তিক ডেঙ্গি পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy