Advertisement
১০ জুন ২০২৪

টুকরো খবর

ক্রেতা সেজে দোকানে ঢুকে দু’তিনটি বিছানার চাদর শাড়ির আঁচলের মধ্যে লুকিয়ে নিয়ে চলে যায় এম মহিলা। কিছুক্ষণ পর তার পুরুষসঙ্গীও বেরিয়ে যায়। ঘটনাটি রবিবার দুপুর বারোটা নাগাদ সাঁইথিয়া স্টেশন রোডে ঘটেছে। চুরির ঘটনাটি সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়লেও দোকান মালিক বা কর্মীরা কেউই তা দেখতে পাননি। োকান মালিক ইন্দ্রজিৎ রুজ বলেন, “যে সময় ঘটনাটি ঘটে সে সময় আমি দোকানে ছিলাম না। দু’জন কর্মী ও তিন চারজন ক্রেতা ছিলেন। ওই মহিলা ও তাঁর পুরুষ সঙ্গী বেরিয়ে যাওয়া দেখে কর্মীদের সন্দেহ হয়। তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে সিসিটিভির ভিডিও ফুটেজ দেখার পরে বিষয়টি পরিষ্কার হয়।”

শেষ আপডেট: ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০০:২৮
Share: Save:

ক্রেতা সেজে চুরি

নিজস্ব সংবাদদাতা • সাঁইথিয়া

ক্রেতা সেজে দোকানে ঢুকে দু’তিনটি বিছানার চাদর শাড়ির আঁচলের মধ্যে লুকিয়ে নিয়ে চলে যায় এম মহিলা। কিছুক্ষণ পর তার পুরুষসঙ্গীও বেরিয়ে যায়। ঘটনাটি রবিবার দুপুর বারোটা নাগাদ সাঁইথিয়া স্টেশন রোডে ঘটেছে। চুরির ঘটনাটি সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়লেও দোকান মালিক বা কর্মীরা কেউই তা দেখতে পাননি। োকান মালিক ইন্দ্রজিৎ রুজ বলেন, “যে সময় ঘটনাটি ঘটে সে সময় আমি দোকানে ছিলাম না। দু’জন কর্মী ও তিন চারজন ক্রেতা ছিলেন। ওই মহিলা ও তাঁর পুরুষ সঙ্গী বেরিয়ে যাওয়া দেখে কর্মীদের সন্দেহ হয়। তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে সিসিটিভির ভিডিও ফুটেজ দেখার পরে বিষয়টি পরিষ্কার হয়।” ওই সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে, পুরুষ সঙ্গীটি বিছানার চাদর দেখছিল। মহিলা দেখছিল পাপোস। পাপোস দেখা ছেড়ে মহিলা ২-৩টি বিছানার চাদর শাড়ির আঁচলের ভিতর ঢুকিয়ে নেয়। তারপর আস্তে আস্তে বেরিয়ে যায়। একটু পরে তার পুরুষ সঙ্গীটিও বেরিয়ে যায়। ইন্দ্রজিৎবাবু বলেন, “জানতে পেরে তাদের খোঁজ করা হয়। কিন্তু কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে এ দিনই সন্ধ্যায় সাঁইথিয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশকে সিসিটিভি ফুটেজ দেখানো হয়েছে।”

স্টপেজের দাবি মল্লারপুরে

নিজস্ব সংবাদদাতা • মল্লারপুর

বেশ কয়েকটি এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টপেজ দেওয়া, জিআরপি এবং রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য ব্যারাক, টিকিট কাউন্টারে সংখ্যা (বিশেষ করে ডাউন বিশ্বভারতী প্যাসেঞ্জার, ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসের জন্য) বাড়ানো-সহ নানা দাবিতে শুক্রবার মল্লারপুর এলাকার ব্যবসায়ী সমিতি, নিত্যযাত্রী এবং এলাকার বাসিন্দাদের একাংশ মল্লারপুর স্টেশনের স্টেশন ম্যানেজারকে স্মারকলিপি দিলেন। এলাকার বাসিন্দা মানিক রায়, বীরেন ভকত বলেন, “মল্লারপুর স্টেশনে কবিগুরু, মাতারা, শহিদ, কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস, ডাউন রাজগির প্যাসেঞ্জার এই সমস্ত ট্রেনগুলি মল্লারপুর স্টেশনে স্টপেজ না দিলে সকলের অসুবিধা হয়। স্টেশন ম্যানেজারের মাধ্যমে হাওড়া বিভাগের জিএম-এর কাছে এই দাবি জানানো হয়েছে।”

মাদ্রাসা ভোটে তৃণমূলের হার

নিজস্ব সংবাদদাতা • মুরারই

মাদ্রাসা স্কুলের পরিচালন সমিতির ভোটে সব ক’টি আসনেই হেরে গেলেন তৃণমূল সমর্থিত প্রার্থীরা। রবিবার বীরভূমের মুরারই থানার করমজি সিনিয়র হাইস্কুলের পরিচালন সমিতির প্রথম নির্বাচন ছিল। সেখানে জোট করে ছ’টি আসনের মধ্যে চারটিতে বাম ও দু’টিতে কংগ্রেস প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। বিজেপি সমর্থিত প্রার্থীদেরও হারের মুখ দেখতে হয়েছে। তৃণমূলের মুরারই ২ ব্লক সভাপতি আবু বক্কার সিদ্দিকি বলেন, “তৃণমূলকে হারাতে কংগ্রেস, বামফ্রন্ট জোট বেঁধেছিল। এই ফল কেন হল, তা খতিয়ে দেখব।” অন্য দিকে, স্থানীয় ফরওয়ার্ড ব্লক বিধায়ক তথা দলের জেলা সম্পাদক দীপক চট্টোপাধ্যায় বলেন, “শাক দিয়ে মাছ ঢাকা দেওয়া যায় না। সারদা-সহ নানা ক্ষেত্রে তৃণমূলের কোটি কোটি টাকার দুর্নীতিতে জড়িয়ে থাকার কথা ক্রমশ প্রকাশ্যে আসছে। ওরা মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা হারাচ্ছে। ওই মাদ্রাসা ভোটে তার ফলই দেখা গিয়েছে।”

প্রতিবাদ মিছিল

নিজস্ব সংবাদদাতা • রামপুরহাট

সারদা কাণ্ড-সহ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনরত পড়ুয়াদের উপরে পুলিশের লাঠি চালানোর প্রতিবাদে মিছিল করল এসইউসিআই। শনিবারের ওই মিছিলে দলের নেতৃত্ব রামপুরহাট মহকুমা এলাকায় বিভিন্ন পাথর শিল্প শ্রমিকদের বোনাস দেওয়ার দাবিও জানানো হয়েছে।

জল চাই, অবরোধ

নিজস্ব সংবাদদাতা • সারেঙ্গা

সেচের জলের দাবিতে রাস্তা অবরোধ করলেন চাষিরা। রবিবার সকালে সারেঙ্গা থানার পিড়রগাড়ি মোড়ে, বাঁকুড়া-ঝাড়গ্রাম রাজ্য সড়কে এই অবরোধ হয়। এ দিন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে কিছুক্ষণের জন্য এই রাস্তা অবরোধ করে রাখা হয়। অবরোধের জেরে ওই রাস্তায় কিচ্ছুক্ষণ যান চলাচল ব্যাহত হয়। গাড়ি চলাচল বন্ধ থাকে। খবর পেয়ে সারেঙ্গা থানার আইসি রজতকান্তি পাল বাহিনী নিয়ে সেখানে গিয়ে অবরোধকারীদের বোঝান। বেলা প্রায় ১১টা নাগাদ অবরোধ তুলে নেন চাষিরা। এ দিনের অবরোধে সামিল হয়েছিলেন পিড়রগাড়ি, জামবনি, নেতুরপুর, কৃষ্ণপুর-সহ বেশ কয়েকটি গ্রামের চাষিরা। স্থানীয় চাষি হিমাংশু পণ্ডা, সহদেব মেটের ক্ষোভ, “জলের অভাবে জমির ধান মরতে বসেছে। অথচ কংসাবতী সেচ খাল থেকে জল মিলছে না। এই অবস্থায় ধান নষ্ট হয়ে গেলে আমাদের সারা বছর চলবে কী করে?” তাঁরা জানান, বাধ্য হয়ে এ দিন রাস্তা অবরোধে নামেন। কংসাবতী সেচ দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, জল ছাড়ার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বৈঠক করে ঠিক করেন। চাষিরা সেচের জন্য খালে পর্যাপ্ত জলের দাবি করেছেন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হচ্ছে।

জয়ী বামফ্রন্ট

নিজস্ব সংবাদদাতা • পুরুলিয়া

ঝালদা ১ ব্লকের মাঠারি-খামার সমবায় নিবার্চনে জয়ী হল বামফ্রন্ট। রবিবার এই সমবায়ের প্রথম নিবার্চনে মোট ৬টি আসনের সব কটিতেই জয়ী হয়েছে তারা। মাঠারি-খামার পঞ্চায়েতে গত বার কংগ্রেসের ছিল। এ বার বামফ্রন্ট পেয়েছে। এলাকায় বরাবরই কংগ্রেস ও বামফ্রন্টের প্রভাব রয়েছে। তৃণমূল জমি তৈরি করতে পারেনি।

জলে ডুবে মৃত্যু

নিজস্ব সংবাদদাতা • রঘুনাথপুর

স্নান করতে গিয়ে পুকুরে তলিয়ে মৃত্যু হল এক যুবকের। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম কংগ্রেস বাউরি (২০)। রঘুনাথপুর থানার বড়াগড়িয়া গ্রামে তাঁর বাড়ি। রবিবার সকালে রঘুনাথপুর শহরে পূর্ত দফতরের অফিসের অদূরে পুকুরে স্নান করতে গিয়ে তিনি তলিয়ে যান। রঘুনাথপুর হাসপাতালে চিকিৎসকরা মৃত বলে জানান।

সারেঙ্গায় অনুষ্ঠান

এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সারেঙ্গা, আমদানি, গুড়িয়াপাড়া গ্রামের কিছু বাসিন্দার হাতে জামা কাপড়, শাড়ি, চাল ও আটা তুলে দিল বাঁকুড়ার একটি প্রতিষ্ঠান। কলেজ পড়ুয়াদের এই প্রতিষ্ঠানের তরফে রুদ্রপ্রসাদ পতি জানান, এ দিন আমদানি ও গুড়িয়াপাড়া গ্রামের প্রায় ১৪০ জনকে জামা কাপড় দেওয়া হয়। তিন কেজি করে চাল, দু’কেজি করে আটা-সহ কিছু সামগ্রী দেওয়া হয়েছে।

পুকুরে বালকের দেহ

পুকুর থেকে এক বালকের মৃতদেহ উদ্ধার হল। পুলিশ জানায়, মৃত বালকের নাম তুষার মণ্ডল (১০)। ওই ওয়ার্ডেই তার বাড়ি। এ দিন পাড়ারই হরিসভা নারায়ণ মন্দির লাগোয়া পুকুর থেকে ওই বালকের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, সবার অলক্ষে কোনও ভাবে তুষার জলে পড়ে গিয়েছিল। সেখানে ডুবেই তার মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

brief story puru tukro
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE