Advertisement
১৭ জুন ২০২৪
Recruitment Scam

শিক্ষায় নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ইডি দফতরে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সচিব রত্না

শিক্ষায় নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে এই প্রথম ইডি দফতরে হাজিরা দিলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সচিব রত্না চক্রবর্তী বাগচী। এর আগে, সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি।

মঙ্গলবার সকালে ইডি দফতরে হাজিরা দিয়েছেন রত্না চক্রবর্তী বাগচী।

মঙ্গলবার সকালে ইডি দফতরে হাজিরা দিয়েছেন রত্না চক্রবর্তী বাগচী। ফাইল চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১১ এপ্রিল ২০২৩ ১২:০২
Share: Save:

রাজ্যে শিক্ষায় নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে এই প্রথম এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) দফতরে হাজিরা দিলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সচিব রত্না চক্রবর্তী বাগচী। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে (কলকাতায় যেখানে ইডির দফতর রয়েছে) হাজিরা দিয়েছেন রত্না। এই প্রথম বার ইডির জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হলেন রত্না।

প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি পদে মানিক ভট্টাচার্য যখন ছিলেন, সেই সময় সচিব পদে কর্মরত ছিলেন রত্না। এর আগে, কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে সিবিআই দফতরে হাজিরা দিয়েছিলেন রত্না। সেই সময় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই।

নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার করা হয়েছে প্রাক্তন পর্ষদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে। বর্তমানে তিনি জেলে রয়েছেন। এর পর একের পর এক নতুন তথ্য হাতে উঠে এসেছে বলে দাবি করেছেন তদন্তকারীরা। নিয়োগে দুর্নীতির সময় পর্ষদের সচিব ছিলেন রত্না। এই নিয়েই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন তদন্তকারীরা।

কিছু দিন আগেই ইডি দফতরে নথি নিয়ে হাজিরা দিয়েছিলেন পর্ষদের দুই প্রতিনিধি। ২০১২ এবং ২০১৪ সালে টেটের প্যানেল সংক্রান্ত নথি নিয়ে তাঁরা গিয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছিল। অর্ণব বসু নামে পর্ষদের এক কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডি। অর্ণবের ল্যাপটপ, মোবাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তাঁর শ্বশুরবাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছিলেন আধিকারিকেরা। এর পর ইডির জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হলেন প্রাক্তন সচিব রত্না।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Recruitment Scam TET Scam SSC ED
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE