নিহত শ্যামল দাস। —নিজস্ব চিত্র।
ভোট মিটে গিয়েছে। শপথ নিয়ে ফেলেছে নতুন সরকার। তার পরেও ভোট পরবর্তী হিংসার অভিযোগ থামছে না। ভোটের ফলাফল ঘোষণার দিন বীরভূমের নানুরে আক্রান্ত হয়েছিলেন তৃণমূলের এক কর্মী। টানা ১০ দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াইয়ের পর বুধবার মারা গেলেন তিনি।
নিহতের নাম শ্যামল দাস। ২ মে রানিবাঁধে এক সতীর্থর সঙ্গে তিনি বিজেপি-র লোকজনের হাতে আক্রান্ত হন বলে অভিযোগ। ঘটনার পর প্রথমে বর্ধমান হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সেখান থেকে পরে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে সরিয়ে আনা হয়। বুধবার সকালে সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর।
তৃণমূলের অভিযোগ, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবেই খুনের চেষ্টা করা হয় শ্যামলকে। যদিও সেই বিজেপি সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে। তাদের দাবি, ভোটে পর দিন গ্রাম লুঠ করছিল তৃণমূল। বাধা দিতে গেলে দু’পক্ষের মধ্যে সঙ্ঘর্ষ হয়।
কিন্তু তৃণমূলের দাবি, গ্রামের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সময় কোনও রকম প্ররোচনা ছাড়াই বিজেপি হামলা চালায়। তাতে গুরুতর জখম হন তাদের দুই কর্মী। শ্যামল এত দিন হাসপাতালে যুঝছিলেন। বুধবার মৃত্যু হয়েছে তাঁর।
নানুর থানার পুলিশ এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। একটি খুনের মামলাও দায়ের হয়েছে সেখানে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy