একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, হামাসের এক সদস্য দক্ষিণ ইসরায়েলের নেগেভ এলাকা থেকে এক জনকে আটক করে নিয়ে যাচ্ছেন। ছবি: সংগৃহীত।
দু’বছর পরে আবার মধ্যস্থতাকারী ভূমিকায় কাতার। আফগানিস্তানে গৃহযুদ্ধের পরে এ বার ইজ়রায়েল-প্যালেস্তাইন সংঘাতে। প্যালেস্তেনীয় সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের হাতে আটক শতাধিক ইজ়রায়েলি সামরিক এবং অসামরিক নাগরিকের মুক্তির জন্য কাতার সরকার ইতিমধ্যেই ‘সমান্তরাল কূটনৈতিক তৎপরতা’ শুরু করেছে বলে পশ্চিম এশিয়ার কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে দাবি করা হয়েছে।
শনিবার ভোরে রকেট হামলার পাশাপাশি গাজ়া থেকে সীমান্ত পেরিয়ে ইজ়রায়েল নিয়ন্ত্রিত এলাকায় ঢুকেছিল হামাস বাহিনী। সেখান থেকে তারা কয়েক জন উচ্চপদস্থ সরকারি আধিকারিক-সহ ইজ়রায়েলের শতাধিক নাগরিককে অপহরণ করে বলে অভিযোগ। ইজ়রায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং ইজ়রায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োয়াভ গালান্তের হুমকি সত্ত্বেও আটকদের এখনও মুক্তি দেয়নি হামাস। মনে করা হচ্ছে, গাজ়ার কোনও গোপন ডেরায় তাঁদের আটকে রাখা হয়েছে।
পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে ইজ়রায়েল সেনাও কয়েক জন প্যালেস্তেনীয়কে আটক করেছে। এ ছাড়া বেশ কিছু দিন ধরে জেরুসালেমের জেলে বন্দি রয়েছেন নারী, শিশু-সহ ৩৬ জন প্যালেস্তেনীয়। সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানাচ্ছে, এই পরিস্থিতিতে ‘বন্দি বিনিময়ের’ জন্য যুযুধান দু’পক্ষের মধ্যে মধ্যস্থতার চেষ্টা চালাচ্ছে কাতার। সে দেশের রাজধানী দোহায় সোমবার হামাসের কয়েক জন নেতার সঙ্গে কাতারের সরকারি প্রতিনিধিদলের বৈঠক হয়েছে বলেও প্রকাশিত খবরে দাবি। যদিও সূত্রের খবর, এ বিষয়ে এখনও ইতিবাচক সাড়া মেলেনি হামাসের তরফে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy