রকেট উৎক্ষেপণ। রবিবার সকালে। উত্তর কোরিয়ার সরকারি টিভি চ্যানেলের সৌজন্যে।
পিয়ংইয়ং-এর ভাবগতিক এখনও ‘কুছ পরোয়া নেহি’!
আরও কড়া অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা জারির মার্কিন হুমকির পরেও।
পরীক্ষামূলক ভাবে হাইড্রোজেন বোমা ফাটানোর পর এ বার শক্তিশালী রকেট উৎক্ষেপণ করল উত্তর কোরিয়া। রবিবার সকালে।
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, একবারে সর্বাধুনিক দূর পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ‘ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিসাইল’ (আইসিবিএম) বানানোর প্রযুক্তিতে আরও অনেক গুণ শক্তিশালী করে তোলার লক্ষ্যেই পিয়ংইয়ং-এর এই রকেট উৎক্ষেপণ।
পড়ুন- হুঁশিয়ারি উড়িয়ে ‘রকেট’ উৎক্ষেপনের প্রস্তুতি উত্তর কোরিয়ার
উত্তর-পশ্চিমে চিনের সীমান্তের গা ঘেঁষে থাকা তোংচাং-রির বিশেষ রকেট উৎক্ষেপণ এলাকা থেকেই এ দিন সকালে পিয়ংইয়ং পরীক্ষামূলক ভাবে এই রকেট উৎক্ষেপণ করেছে বলে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের এক পদস্থ কর্তা জানিয়েছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মুখপাত্র মুন সাঙ-গায়ুঙ জানিয়েছেন, রকেটটি এমন ভাবে বানানো হয়েছে যাতে তা তিনটি পর্যায়ে কার্যকর হয়। এ দিন দেখা গিয়েছে, উৎক্ষেপণের চার মিনিট পরেই তা রাডার থেকে অদৃশ্য হয়ে যায়। ওই সময় রকেটটি ছিল সমুদ্র-পৃষ্ঠ থেকে ২৪০ মাইল উঁচুতে। আর তা উৎক্ষেপণ-স্থল থেকে ছিল ৪৯০ মাইল দুরে। দক্ষিণ কোরিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে।
ওই উৎক্ষেপণের খবর পাওয়ার পরেই তড়িঘড়ি জরুরি বৈঠক ডাকেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট পার্ক গিউন-হাই। কূটনৈতিক সূত্রের খবর, তড়িঘড়ি নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠক ডাকার জন্য রাষ্ট্রপুঞ্জের কাছে আর্জি জানিয়েছে আমেরিকা, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy