তল্লাশি চালাচ্ছেন নিরাপত্তারক্ষীরা। ছবি: এএফপি।
বাংলার কৃতী ছাত্র মৈনাকের কেরিয়ার গ্রাফ খুবই উজ্জ্বল ছিল। লিঙ্কড ইন প্রোফাইল অনুযায়ী, ২০০০ সালে আইআইটি খড়গপুর থেকে এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক হন তিনি। ২০০০ থেকে ২০০১ বেঙ্গালুরুতে ইনফোসিসে চাকরি করেন। ২০০৫ সালে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এরোনটিক্স ও অ্যাস্ট্রোনটিক্সে স্নাতকোত্তর পড়াশোনা। কাজ করেন ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসেও। ইউসিএলএ-তে পিএইচডি শেষ করে ২০১৪ পর্যন্ত চাকরি করতেন ওহায়োর একটি সংস্থায়। তার পর? ইদানীং কী করছিলেন, সেটা স্পষ্ট নয়।
খড়্গপুর আইআইটি-র এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ১৯৮৭ থেকে অধ্যাপনা করছেন মানসকুমার লাহা। সব শুনে বললেন, ‘‘নামটা চেনা লাগছে। এত ছাত্রের ভিড়ে মুখ মনে করতে পারছি না। কিন্তু এমন একটা ঘটনার সঙ্গে আমাদের বিভাগের নাম জড়িয়ে যাওয়াটা দুর্ভাগ্যজনক। সেই সঙ্গে এটাও ঠিক, উনি ওই দেশে ঠিক কী পরিস্থিতিতে এমন কাণ্ড ঘটিয়েছেন, তা এখানে বসে বিচার করা সম্ভব নয়।’’
গত কয়েক মাস ধরেই বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্লুগের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছিলেন মৈনাক। তার পরে মার্চের ওই ব্লগ। যাতে তিনি লেখেন, ‘লোকটা আমার মাথা খারাপ করে দিয়েছে। কাউকে বিশ্বাস করার আগে দু’বার ভেবো।’ চার-পাঁচ দিন আগে নিজের ফেসবুক-টুইটার প্রোফাইলও বন্ধ করে দেন মৈনাক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy