সংগৃহীত চিত্র।
সকাল থেকেই এলাহি আয়োজন। ক্রমাগত লেগেই চলেছে তারকা এবং মিডিয়াবন্ধুদের আনাগোনা। প্রতি বছর আজকের দিনে অপরাজিতা আঢ্যের বাড়ির চিত্রটি একই রকম থাকে। নিষ্ঠার সঙ্গে লক্ষ্মীর আরাধনা করে থাকেন অভিনেত্রী। এই বছরও এর ব্যতিক্রম হল না।
এলোঝেলো থেকে নারকেল নাড়ু, প্রতি বছর শাশুড়ি মায়ের সঙ্গে মিলে নিজে হাতে মিষ্টির সম্ভার সাজান তিনি। দেবীর ভোগের আয়োজনেও নেই কোনও কমতি। পাতে থাকছে খিচুড়ি, ফ্রায়েড রাইস, পোলাও, ভাজা, রকমারি তরকারি, চাটনি, মিষ্টি ও পায়েস।
সাদা দিয়ে কারুকার্য করা লাল শাড়ি, টানা নথ, গা-ভর্তি গয়না, এই সাজেই তো চেনা যায় 'লক্ষ্মীমন্ত' অপরাজিতাকে। তাঁর দেবী সেজেছেন গোলাপি ঘাগরা-চোলিতে। পোশাকে কাচ, জরি ও চুমকির কাজ। মাথায় সোনার মুকুট ও অলঙ্কারে মোড়া গা। শুরু থেকে এই দেবীই পূজিত হয়ে আসছেন অপরাজিতা আঢ্যের বাড়িতে। গত ২৮ বছর ধরে দেবীকে সাজানোর দায়িত্ব তুলে নিয়েছেন নিজের হাতে। প্রতি বছর এক এক রকম করে সাজানো হয় তাঁকে।
রবিবার বেজায় ব্যস্ত ছিলেন অভিনেত্রী। কারণ, রাজ্য সরকার আয়োজিত রেড রোডে পুজো কার্নিভাল। সেখানেই যোগ দিয়েছিলেন তিনি। সেই ফাঁকেই চলেছে পুজোর তোড়জোড়। শাশুড়ি মা নিজেই একপ্রস্থ ঠাকুরঘর পরিষ্কার করে ফেলেছিলেন নাকি। নিজে হাতে দেবীর চোখ এঁকে তাঁকে সুসজ্জিত করেছেন অপরাজিতা আঢ্য। সমাজমাধ্যমে নিজেই মুহূর্ত ভাগ করে নিয়েছিলেন তিনি।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।