রুবেল দাস।
সপ্তমী পর্যন্ত শুটিং থাকার কথা রুবেল দাসের।রয়েছে বেশ কয়েকটি পুজো উদ্বোধন।আর কী করবেন তিনি?
শুটিং তো থাকবেই। তবে তার মধ্যেও মজা থাকবে। পুজো এলেই বারাসাতের পুজোর কথাই মনে হয় রুবেলের। ছোটবেলার পাড়ার পুজোর কোনও তুলনা নেই।সিরিয়ালের মতো বাস্তবেও পরিবারকে নিয়েই থাকতে ভালবাসেন তিনি। মা, দাদা, বৌদিকে নিয়ে প্যান্ডেল হপিং সবচেয়ে প্রিয়।
আসলে সারল্য রুবেলকে ছেড়ে যায়নি। ছোটবেলার মত আজও তাই রাত্রিবেলা গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে লাইন দিয়ে ঠাকুর দেখতে পছন্দ করেন। ভিআইপি পাসে ঢুকে গেলে আর কিসের মজা, স্পষ্ট বলেন রুবেল।
আরও পড়ুন: পুজোয় কলকাতা ছাড়বেন সোহিনী, কেন জানেন?
তবে মেঘরাজ যেমন জোব্বা পরে, তেমন কিছু পরার প্রশ্নই নেই। পুজোর সময়ে শুধু রুবেল হয়ে থাকতে চান তিনি।
একটা সময় বছরের পর বছর শুধু নাচের অনুষ্ঠান থাকত। কারণ ডান্স বাংলা ডান্স এর প্রতিযোগী হিসাবেও অসম্ভব জনপ্রিয় ছিলেন দর্শকদের কাছে। সেই সময়ের পুজো গুলো অন্যরকম ছিল।
২০১৬ সালে প্রথম ছবি মুক্তির পর পুজোয় লাইন দিয়ে ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে পড়েছিলেন। তারপর লাইনেই লোকজন ঘিরে ধরে। সেটা অদ্ভুত একটা মুহূর্ত।
আরও পড়ুন: অষ্টমীতে কার থেকে ইচ্ছামতো শাড়ি বেছে নেবে ‘বকুল’
এরপর সিরিয়াল। অন্য মাধ্যম। তবে অভিনয়কে ভাল লাগা থেকেই এখানে চলে আসা । নাচের বদলে শুটিং বা ওই সংক্রান্ত শো।
পুজোর দিনে যদিও সাদা পাঞ্জাবি পরে অষ্টমীর অঞ্জলি দিতে ভুলবেন না । আর বাড়ির লোককে সময় দিতেও।তবে বিশেষ কারও সঙ্গে কোনও প্ল্যান নেই?
রুবেল বললেন, ‘‘হ্যাঁ, আছে। পাড়ার বন্ধুরা মিলে বেরিয়ে পড়ব। বর্ধমানের কাছে সুন্দর গ্রামে যাব। ছোট্ট গ্রামের পুজোয় নিরিবিলি সময় কাটাব।’’
ছবি সৌজন্য: অভিনেতা।