উমা এসেছেন, আর তাই টলিপাড়ার অন্দরমহলও সেজে উঠেছে ভালবাসার রঙে। প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে যেমন ভিড়, তেমনই সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় তারকাদের ঝলমলে সাজে এক অন্য রকম উৎসবের মেজাজ। এ যেন শুধু পোশাক নয়, প্রতিটি ফ্রেমে ধরা পড়েছে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে থাকা আবেগ আর রুচি।
গাঢ় লাল শাড়িতে গীতশ্রী নজর কাড়লেন।
অন্য দিকে, ঋতাভরীর হট পিঙ্ক বেনারসী শাড়ি ও সোনার গয়নায় ভরপুর উৎসবের আমেজে ধরা দিলেন।
ইধিকা নীল কুর্তি আর গোলাপি ওড়নায় সেজে উঠলেন নবমীর দিন।
দেবলীনা হালকা গোলাপি অরগাঞ্জা শাড়ি, হাতে বালা, চোখে সানগ্লাসে ধরা দিলেন এ দিন।
অন্য রকম সাজে এ দিন ধরা দেন মিমি। বেগুনি জামদানি, অফ-হোয়াইট ব্লাউজ, ট্যাটু আর টিপ—সব মিলিয়ে যেন এক রুচিশীল বাঙালি লুক।
শুভশ্রীও থেমে থাকেননি। ক্রিম শাড়ি আর লাল-সোনালি জমকালো ব্লাউজ়ের যুগলবন্দি একে বারে ক্লাসিক সংমিশ্রণ।
সন্দীপ্তা হালকা গোলাপি সালোয়ার পরে মণ্ডপে যান এ দিন।
নবমীর দিন কোয়েল মল্লিক সোনালি রেশমের শাড়িতে ধরা দেন।
ঐন্দ্রিলাও কম যান না। পিচ রঙের অর্গাঞ্জা শাড়ির সাথে লম্বা বেণি আর তাতে সোনালী অলঙ্কার – যেন একে বারে রাজকীয় গ্ল্যামারাস লুক।
সবশেষে, রাজনন্দিনী পরিবারের সাথে সাদা মসলিন শাড়িতে স্নিগ্ধতা ফুটিয়ে তুলে যেন উৎসবের আন্তরিক দিকটিই তুলে ধরলেন।
এই অষ্টমী-নবমীর সাজ দেখে একটা কথাই বোঝা যায়, টলিপাড়ার নায়িকারা শুধু পর্দায় নয়, বাস্তব জীবনেও নিজেদের ফ্যাশন-ভাবনা দিয়ে একটা দারুণ গল্প বুনে চলেন। কে কতটা জমকালো, কে কতটা স্নিগ্ধ— এই প্রতিযোগিতা নয়, বরং নিজেদের ব্যক্তিত্বকে পোশাকে ফুটিয়ে তোলার এই চলন, এইটাই আসল আকর্ষণ। ( ‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’)। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।