‘মহালয়া’ শুভ না কি অশুভ, সেই সব দ্বন্দ্ব সরিয়ে রেখে কাকভোর থেকেই পুজোর মেজাজ উপভোগ শুরু করে দিয়েছেন বাংলার তারকারা। দেবীর আগমনে আর হাতে গোনা কয়েক দিনের অপেক্ষা। তার আগেই উৎসবের আমেজে জড়ালেন অপরাজিতা আঢ্য থেকে শুরু করে ঋতাভরী চক্রবর্তী, বিক্রম চট্টোপাধ্যায়, শ্রীময়ী চট্টরাজ-সহ অন্যান্যরা।
পরনে লাল পাড় সাদা শাড়ি, নাকে বড় নথ, এলোকেশী অপরাজিতাকে দেবীর সঙ্গে তুলনা করলে খুব একটা ভুল হবে না।
সাবেকি সাজেই নজর কাড়লেন শ্যামৌপ্তি মুদলি।
পদ্ম হাতে দেবীর সাজে ধরা দিলেন শ্রীময়ী। পুজোর শুভেচ্ছা জানালেন অনুরাগীদের।
দেবী পক্ষের সূচনা পর্বে লাল শাড়িতে অপরূপা অঙ্গনা।
মহালয়ার সকাল আর সোমলতা আচার্যর কণ্ঠে ‘বাজল তোমার আলোর বেণু’, অনুরাগীরা লিখলেন, ‘অসাধারণ’।
ছেলেকে নিয়ে প্রথম পুজো রূপসা চট্টোপাধ্যায় ও সায়নদীপ সরকারের। মহালয়ায় ছোট্ট ডুগ্গুকে নিয়েই দেবী রূপে ধরা দিলেন নায়িকা।
দেবীর প্রতিমার সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুললেন প্রিয়াঙ্কা ভট্টাচার্য।
দেবীপক্ষের প্রাক্বালে দেবীর চরণ ছুঁয়ে প্রণাম শোলাঙ্কি রায়ের।
সাবেকি সাজে ধরা দিলেন সৈরিতি বন্দ্যোপাধ্যায়ও।
এথনিকে নজরকাড়া প্রিয়ঙ্কা সরকার। পুজোর সাজ কি শুরু তবে?
হালকা সবুজ শাড়ির সঙ্গে মানানসই রূপটান, খোলা চুলে নজর কাড়লেন সায়ন্তিকা।
মহালয়া মানেই পুজোর গন্ধ। আর পুজোর আগমন মানেই ‘ফুলকি’ দিব্যাণী মন্ডলের কাছে ‘ঘরে ফেরা অনুভূতি’!
‘যা- কিছু জীর্ণ আমার, দীর্ণ আমার, জীবনহারা, তাহারই স্তরে স্তরে পড়ুক ঝরে সুরের ধারা।’- মহালয়ার ভোরে এটাই প্রার্থনা লগ্নজিতার।
কাশ বনে ‘ত্রিনয়নী’ ঋতাভরীই যেন জানান দিলেন, পুজো এসে গিয়েছে প্রায়।
মহালয়ায় অন্য মেজাজে কনীনিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। নৃত্যের তালে তালেই ধরা দিল পুজোর মেজাজ। ( এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ। )