সংগৃহীত চিত্র
চলতি বছরের গোড়ার দিকে মুক্তি পায় ‘বিনোদিনী: একটি নটীর উপাখ্যান’। সেই ছবির মুক্তির সময়ই, প্রচারে পর্দার ‘বিনোদিনী’ রুক্মিণী মৈত্র জানিয়েছিলেন তিনি কালীপুজোর সময় নটী বিনোদিনীর বাড়ির পুজোয় আসবেন। সেই কথা রাখলেন তিনি। কালীপুজোর মধ্যরাতে তিনি বিনোদিনী দাসীর শুরু করা পুজোর সাক্ষী থাকতে আসেন।
রুপালি রঙের একটি শাড়িতে এ দিন দেখা যায় রুক্মিণী মৈত্রকে। দীপাবলির পরিকল্পনা জানিয়ে তিনি বলেন তিনি কথা দিয়েছিলেন নটী বিনোদিনীর বাড়ির পুজোয় আসবেন, এসেছেন। যদিও মধ্যরাত হয়েছে আসতে আসতে। শুধু তাই নয় এই আলোর উৎসবে অভিনেত্রীকে মনের মানুষ, দেবের সঙ্গেও কিছুটা সময় কাটাতে দেখা যায়।
‘রঘু ডাকাত’-এর কোনও ইভেন্টে রুক্মিণীকে দেখা না যাওয়ায় নানা কথা উঠেছিল, এ দিন আলোর উৎসবে এক ফ্রেমে জুটিতে ধরা দিয়ে যে তাঁরা ট্রোলারদের জবাব দিলেন সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাঁদের দু’জনকে এ দিন এক সঙ্গে বাজি ফাটাতে দেখা যায়।
এক ফাঁকে নীলাম্বরী হয়ে অভিনেত্রী পৌঁছে গিয়েছিলেন টালিগঞ্জ শান্তিপল্লী পূজা সমিতির পুজোয়। নীল শাড়ি, নীল ব্লাউজ় এবং সোনালি গয়নায় নজর কাড়েন তিনি। খোঁপায় দিয়েছিলেন জুঁইয়ের মালা। এখানকার কালী প্রতিমার সামনে প্রদীপ জ্বালিয়ে উদ্বোধন করেন তিনি পুজোর।
ভাইঝির জন্মদিন উপলক্ষে দিল্লি উড়ে যাওয়ার আগে প্রাণের শহরে আলোর উৎসব যে ব্যস্ততার মধ্যে হলেও বেশ জমিয়ে কাটালেন সেটা তাঁর ছবি দেখেই বেশ বোঝা যাচ্ছে!
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।